দিপন তুমি সত‍্যই দিপ্তমানে অনন‍্য
তুমি হবে জগতের সেরা সকলের!
তুমি অপূর্বার অপরুপের নীলাচল
তুমিই স্বপ্নের হবে স্বপ্ন বাজ-নেশাচর।


তোমাতে আছে ভরসা' তুমিই হবে!
হবে সকলকে জয় করে সুন্দরের
অসাধারণের অসাধারণ দির্ঘি জয়ী!
সকল পরাজয়কে করে জয় হাসাবে।।


তুমিই হবে সেরাদের সেরা! সেরা'
মূল‍্যবান আদর্শ সন্তান এই সমাজের
অর্জন করবে জ্ঞান; হবে প্রকৃত মানুষ!
বহিয়ে আনবে সুঘ্রাণ, ছড়াবে সর্বত্রে।।


তুমি দিপন থাকবে না আর নিজের মধ‍্যে'
ছড়ায়ে পড়বে নিজ পরিবারসহ দেশের
পরেও বিদেশের তরে; সেই মনোবলে ঐ'
জয় দীপ্ত চেতনাতে এগিয়ে চলা প্রচেষ্টাতে।।


উদ্ভাসিতের সত‍্যই এগিয়ে চলা শত বাঁধাকে
অতিক্রম করে পবিত্র মনে চমৎকার রুচিতে'
সৃজন শীলের উষার আলোর স্বচ্ছতার তরে!
পায় যেন ঠাঁয়! দিপন নামের অপূর্ব চরণেই।।


অনেক অনেক আশীর্বাদ জানবে দিপন তুমি!
যদি হও একটু স্বাভাবিক ও বুদ্ধি দীপ্ত সরল মন'
ঐ'মন খানাতে অবশ‍্যই বিধাতা হতে পাবে তুমি'
জয় গুরু দক্ষিণা! তোমাতেই আলোকিত জীবন গড়নেই।


সেই দক্ষিণাতেই শুধু জয় আর জয়! বয়ে আনবে;
তোমারই সঠিক কর্মেই 'দিপন' নামটিই ইতিহাস স্বাক্ষীতে!
জীবনের কর্ম সব মুছে যাবে বটে মিছা মায়া জাল হতে রইবে'
এমন জীবনই করবে গঠন ইতিহাস অস্বীকার করবে  কি কখনো?


না করবে না; করতে পারে না; দেখবে...
নিজ জীবনকে আলোয় ঝলমলে ভরে অপরকে করতে আলোকিত!
এক সময় সমাজের সামান‍্যতম হলেও উপকারে আসতে পারবে
ঐ'সেই 'দিপন' নামক আলোকিত সমাজের পবিত্র মানুষটি হয়ে।
আ-হা! দে-খ-বে-দি-প-ন-তু-মি-ক-ত-টা-গ-র্বে-র।।
===×××===
===×××===
বাণী: দিপন কোন একজন (কবির) সন্তানের নাম। সেই নাম জপে পিতার দূরত্বের সানিধ‍্যে একান্তই আপনেতে মনোনিবেশের প্রেরণা যোগানো আশীর্বাদ! সেই প্রেরণায় যেন সন্তান নিজ হতেই জ্ঞান করে বিধাতার নিকট চাওয়াতে এগিয়া চলে উন্নত জীবন গড়ে তোলার সুঘ্রাণের উদ্ভাসিতের তরে নিজ হতেই জ্ঞানালো অর্জন করবে বলে। সেই তরে ঐ'সকল সন্তানেরা নিজেই নিজ জীবনের সুফলের সফলতা আপন মনে ভোগ করবে। আর সেই সুখ তৃপ্তি-দায়ক ও অনাবিল ভাবে সারাটি জীবন সর্বত্রই আলো জ্বালাবে অপরের কল্যাণে। আর সেই ব্যক্তিই তো সমাজের প্রকৃত মানুষ বলে গণ্য হবে।।