দ- দশ কুড়িতে দুই শতকে মিলে করি কাজ
ই- ইহকাল ও পরকাল চেতনার তরে
শ- শতক কথা মালার বিঘ্নতার পরেও
ত- তপ্ত জ্ঞানে ব্রত:হয়ে রই যে সেই মনে।
ক- কত যে আনন্দ এখন হল পূর্ণ আজ...।


ক- কথ‍্য কর্তব‍্য করণীয় করতে ইচ্ছাতে রততে
ব-  বিরতি হীন ভাবে নিষ্ঠাতে চলতে পারলে
ত- তার কোন শ্রম অর্জনই বিথা যায় না ঐ মনে!
র- রত জানে সেই অর্জনে মনই বলে দেয় অপূর্বের।


উ- উপায় কেহ খুঁজে দেয় না নিতে হয় নিজকেই
প- প্রত‍্যয়ী কবি মননে তবেই পারবে কবি হতে!
হ- হারবে না কখনও মানবে ঐ মনে অপরাজিতা
র- রত ত‍্যাগে অর্জিত প্রাণ দীপ্ত আলোকিত মনে।


কে সেই জন আছে নিন্দুক; যারা ঈষান্বিতে রত
আজ তারা অবাক নয়নের চমৎকার উৎসাহে!
উদ্দীপনা যোগাতে রাখেন খোঁজ-খবর সেই তরে
রই তাদেরই আনন্দে একমতে যেন অবহেলা না;


করি ঐ সকল নিন্দুকদের তরে' ভালবাসাতে
রই যেন তাদেরকে! সেই মতে গুণিজন হতে
নেই যে কোনই তুলনা একজন কবি মন চরণে!
সেই চরণে কবি তার কবিতা লেখা চলমানে রয়।


কবিতা লেখা সহজ নয়! লেখার মত কবিতা
লিখতে জানতে জ্ঞান চর্চায় ব্রত: থাকা ও তপ্ত
জ্ঞানের দীপ্ত আলোতে ভরে লিখতে যে জনের
মন থাকে রত সেই তো হতে পারে গুনি কবি।


কবিতা চরণের একজন! সেই শব্দের বাহাদুরী
একাল সেকাল চলক চলন বলনে যত কত শত
কথা যেখান সেখান হতে যে ভাবেই আসুক না;
দীপ্তমানে মনের মাঝের সুপ্ত প্রতিভা প্রজ্জ্বলিত


হয়ে নিজসহ মানব কল‍্যাণে ছড়িয়ে কত শতক
লোক সমাজে  উচ্ছাসে ভরে আলোকিত করবে
মানুষ মানুষ হয়েই। রবে আপন মনে ঐ সেই রয়ে
সেই দিনটি দুই শতক কবিতা ডাবল সেঞ্চুরী যে।
===***===
===***===
বাণী : ভাল কোন অর্জনে নিন্দুকের পিছনে তাকালে চলবে না। ঐ নিন্দুকের কোন কথায় কান না দিয়ে পজিটিভ কাজে প্রচেষ্টায় এগিয়ে চললে সফলতা আসবেই। এতে কোনই সন্দেহ নেই। তাই অর্জন অবধারিত।