সকলেই বলি গাড়ি চলে গাড়ি  চলে
চলে গাড়ি সড়কেতে চলেরে ঐ যে'
দেখ সকলে! কত গতিতে ছুটছে ঐ'
মানছে না কোন সিগন‍্যাল ট্রাফিক নিয়ম।


আসলে আমরা বলি গাড়ি চলে চলেরে!
কথাটা সত‍্যই তা কি সত‍্য সঠিক রয়েই
ক'জনা সঠিক বলে, বলছি  প্রকৃত জ্ঞানে'
যে যেমন করে জেনেছি তেমনি বলছি যে।


আসলেই তো সড়কে যানবাহন চলে
এই সত‍্যটাই তো চিরন্তন। ঐ সত‍্য যদি
হত সত‍্য! তাহলে সত‍্যটাই কেন বলি না
সত‍্য? গাড়ি তো চলেই সড়কের রাস্তা ঘাটে ঐ।


গাড়ি গুলির কি নিজের চলার কোন শক্তি
সামর্থ্য আছে? ঐ সমস্ত যানের কি কোন
ট্রাফিক  সিগন‍্যাল মানা নামানার আত্ন:
উপলব্দি আছে? তবে কেন আমরা বলি?


গাড়ি একটি জড় পদার্থ' যার চালিকা
শক্তি ফুয়েল! মবিল, গ্রীজ, ব‍্যাটারী,
ব্রেক ও গিয়ার অয়েল, এসি ও মবিল
ফিল্টার, এতো কিছু থাকার পরও গাড়ি
কি নিজে চলতে পারে? না পারে না।


তাহলে এবার বলি কে পরিচালনা করে?
কে অনিয়ম করে?
কে সড়কে দূর্ঘটনা ঘটায়?
কে ট্রাফিক নিয়ম অমান‍্য করে?
কার হাতে থাকে স্ট্রেয়ারিং?
কার পায়ে থাকে স্কেলেটার?
কার পায়ে থাকে ব্রেক?
কে বাজায় হর্ণ?
কে ওভার স্প্রিডে সড়কে চালায় গাড়ি?


এবার তবে ইতি টানি সবই হলো মানুষ দ্বারা চালিত!
সব ভাল মানুষই করেন! আবার সব দূর্ঘটনাও মানুষই
ঘটান: ঐ দিকে বলি মানি না মানব না সেই ছলোগানও
মানুষই দেন; মানুষের মানবিকতার তরে। তাই মানুষকে'


হতে হবে সচেতন! হতে হবে দক্ষ, সেই রক্ষা করবে যে,
রক্ষায় রবে যার হাতে থাকে গাড়ির স্ট্রেয়ারিং সেই মানুষটি'
যদি হয় প্রকৃত বিবেকবান চালক, তবেই রক্ষায় রবে মন!
তারই মতন অপর মানুষের  জীবন রক্ষার্থে নিয়মে ব্রত:মন!
সেই মনেই রক্ষা পাবে সড়ক দূর্ঘটনা গাড়ির স্ট্রেয়ারিং রয় যার হাতে।।
===×××===
===×××===
বাণী: মানুষ দুনিয়াতে যত উন্নতি দেখুক না কেন! সব কিছুরই মূলে মানুষের সম্পৃক্ততা রয়েছে মানুষ মানুষের তরে। তাই মানুষ মানুষের দ্বারা উপকার যেমন হয়; তেমনি ক্ষতিও হয় ঐ রুপের মানুষের দ্বারাই। সে উভয় ক্ষেত্রেই মানুষের সুবিবেচক  হওয়ার বিকল্প কিছু নেই।