কর্ম করি দু'মুঠো ভাতের লগি
কর্ম করি সত‍্য নিষ্ঠ‍তার সহিত
কর্ম করি কর্তব‍্য পরায়নতায়
কর্ম করি ব‍্যক্তিত্ব বর্জায় রেখে।


কর্ম করি কোন প্রকার অসত‍্যের নহে
কর্ম করি কোন প্রকার ধান্ধাতে নহে
কর্ম করি কোন প্রকার অবহেলাতে নহে
কর্ম করি কোন প্রকার ফাঁকি দিতে নহে।


তবুও কেন এতো সমস‍্যা আসে কর্মে
তবুও কেন এতো ত্রুটি ধরে মানুষে!
তবুও কেন এতো মিথ‍্যা অপবাদে রয়
তবুও কেন এতো দুঃখ কষ্ট বেদনা পাই।


যার কারখানা নিয়ন্ত্রণে রই একনিষ্ঠতায়
সেই তো বোঝে না নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্ঠা কি?
ঐ দিকে একদল থাকে সংঘ বদ্ধ হারামি!
তারা অপরাধী বড়ই অপরাধী মস্ত বড়বদ।


হায়রে মালিক কি যে তোমার মন না জান
ভাল না জান মন্দ! যায় না বোঝা আপনার
মন! শুনতে চাওনা কোনই কথা' কত কথা
জানা দরকার য আপনার কারখানা সম্পর্কে।


আপনার কারখানা পরিচালনা করতে বাজে
আমার বার'টা। কারখানার শ্রমিক কর্মচারী
ও কর্মকর্তারা চায় অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা
বলে কত কথা-বার্তা! যা যায় না সহজেই


প্রকাশ করা। সেই তরে তুমি মালিক যদি না
শোন আমার মনের কথা? তাহলে কেমন করে
চলবে? চালাবো তোমারই কারখানার প্রশাসন
শুনতে চাওনা কোনই কথা! শুধুই দাও শাসন


ও দায়িত্বের বড় কথা। ঐ দিকে প্রতিষ্ঠানের
কত ঝয়-ঝামেলা। একটি প্রশাসন চালাতে
খাটাতে হয় কত বুদ্ধি-মত্তার পরিচয়ের রয়ে
দীপ্ত মান জ্ঞানের তরে সে কথা কি আর ঐ


তরে মুখে বলা যায় কারো নিকটে। ওহে মালিক
যদি মনোযোগসহ কারে না শোনেন কথা, তাহলে
আপনার চেয়ার চালাবো কি করে? বলেন না?
কোন কথা শোনার আগেই চেয়ার ছেড়ে লাফ দেন দশটা।


মুখে দেন গালি কি যে বে-সামাল ভাষাতে ঐ
যা যায় না বলা ও কওয়া লোক সমাজের তরে
মালিক আপনি কি যে মনে করে থাকেন অজ্ঞতায়
ঐ টা কি আপনার নৈতিকতার অবক্ষয়ের লক্ষণ।
না কি "হায়রে মালিক এ কি কান্ড" ঐ সেই অজ্ঞচেতনার।
===×××===
===×××===
বাণী : টাকা-পঁয়সা-ধন-দৌলত মানুষের জীবনকে মহৎ করে না। অনেকাংশে হয়ে থাকে হিতে বিপরীত দেখা দিতে পারে মানব জীবনে। যা কান্ড-জ্ঞানহীন মালিক নামক বাবার ধনে পদ্দারীতে বেজায় হয়ে ভারী মনে করে থাকে হয় যেন কি কারবারী। আসলেই সে যে ঠুনকো।।