এ কেমন রাগ আদর্শ মানুষের’
অন্যায় কথা শুনলেই রেগে টগরবগর।
কাউকে সে পারে না সইতে ঐ'মনটিতে;
সকলকেই করে তোলে ডর-ভয়ে আতংঙ্কিত।


অন্যায় কাজের কথা কেন হবে মানুষ হতে?
সে শুধু এই কথাটিই বলতে থাকে।
আরে মানুষ খা্ওয়া-পড়ার হিসেব ঠিকই বোঝ'
তবে কেন সঠিক কাজটি বোঝ না’রে?


সেই মনে নিজের জীবনের চেয়েও যে, হঠাৎ
মাথা টগবগী জানে ভাল, হয় না জেনো ওর
ক্ষতি সেই মনেতে? এই জন্যই অন্যায় কথাটি
কানে এলেই মাথা ঠিক রাখতে পারে না সে।


মাথা গরম ভাল মানুষ পরিশেষে হয় সে-ই
খারাপ। ঐ’সকল অপরাধী মন্দ মানুষ গুলির
সংঘ বদ্ধ দলেরই নিকটে। তারপর বলে ওরাই
লোকটি ভগভগ করে, কথা বলে বেশী বেশী।


পরিশেষে এও বলে আসলে লোকটি বেঁজায়
সৎ ও সঠিক! নাই তার মধ্যে কোনই টক
ঝাঁল মিষ্টির ভেজালের ঝামেলার বালাই’
উনিই ভালো; উনি মানুষের ক্ষতি চান না'রে।


ঐ’দেখলি না সেই দিন মানুষের জন্যে উনিই
কত কিছুই তো করলেন! এই পর্যন্ত উনার
সাথে চলে আসছি পাই নাই উনার হতে কোনই
দুই নাম্বারী কাজ-কারবারীর আলামতের ধান্দা।


প্রকৃত পক্ষেই উনি অনেক ভাল ও সৎ যোগ্য
মানুষের একজন। তারপরও যদি হঠাৎ রাগটা
কমাতো তবে ঐ’ভন্ড লোক গুলি তো আর উনাকে
কোনই ত্রুটি ধরে কথা বলতে পারতো না রে।  


হঠাৎ মাথা টগবগ সৎ, যোগ্য ও আদর্শবান লোকটি
বলেন, হায়রে! আমার যোগ্যতা মূল্যায়ন শিক্ষকেরা!
যদি আমার হঠাৎ রাগের মূল্যায়নই বুঝতে পারতে’
তবে কেন ভুল কাজটি করে মাথাটা গরম করে দিলে?


ঐ’ন্যায়ের পথে যদি না থেকে মাথা গরম চলতো'
ঠান্ডা মাথায় হাসি মুখটিতে তাহলে কত যে ধনী হত?
মাথা গরম লোকটি বলে; ওরে বদমাইশের দল আছি
আমি বেশ! চলি সঠিক পথের সন্ধ্যানে মাথায় থাকে’


সুবুদ্ধির ভাবনা। কেমন করে হয় ভাল তোদের?
সেই মন ও প্রাণের মানুসিকতাতেই আসে না ঘুম
আমার দু’চোখের পলকেতে। তোরা তো মানুষ নয়;
কখন কোন কাজ করে বসিস হবে জেল-জরিমানা’


তোদের ভয়ে ঘুমাতে পারে না এই সমাজের মানুষেরা।
তোরা অনেক ঠান্ডা মাথার লোক মিষ্টি কথা বলে
সর্বন্যাশ করিস অপরের ঘরের বউ হতে শুরু করে
সিয়ানা মেয়ে সেই সাথে ঘরের স্বণালংঙ্কার আরো…।


থাকরে ভাই বাপু আমার মাথাটা গরম! ঠান্ডা আর
এই বয়সে দরকার কি? ঠান্ডা মাথাতে পরের ক্ষতি
করে জীবনে কলংঙ্কের বোঝা না বাড়ায়ে চলি বিধাতার
চরণে। তারপরও বলি মাথা গরম নাই বা করি।।
===***===
===***===
বাণী: হঠাৎ মাথা গরম লোক গুলি কখনও খারাপ নয়! তারা অন্যায় কথা, কাজ, অসৎ ভাবে সমাজের মানুষ রুপের লোকদের দেখলে মাথা গরম হয়ে যায়। যার ফলে উচ্চস্বরে কথা বাতা বলে থাকেন। ঐ’সকল লোকদের অনেকেই প্রথমে ভুল বুঝে থাকে। যখন ঐ’ব্যক্তির মাথা ঠান্ডা হলে জানতে পারেন কেন কোন কারণে মাথা গরম করে কথা বলেছেন। জ্ঞানী ও প্রকৃত নিরপেক্ষ বিবেচক লোক হলে সে ঠিকই বলেন যে উনি ঠিক বলেছেন। অন্যায় কাজ করে নাই। আর যারা অন্যায় করেছেন তারা ঠান্ডা মাথাতেই অন্যায় করার উদ্দেশ্যেই করেন।।