ঝর্ণার প্রেমার্থের প্রেরিত পত্রের উত্তরে সপ্তম
পর্বের জবাবে লেখা পত্রটি হয়েছে কোন মতে!
পত্রে জানতে পারলাম সত্যই তোমরা বন্ধু নামের
এক অনন্য’ ও গর্বের গর্বা’ হয় না তুলনা অন্যের।


সেই ভাবনাতে হও যদি এক ও অনন্যতায়
ভরা মনের মনির কুঠিরের সভ্যতার সত্য
লব্দের উদ্ভাসিত মনের জ্ঞান দীপ্ত মানের।
তোমাদের হতে ভাল ও স্বচ্ছ’শিক্ষা নিয়েই’


গড়ে উঠবে তোমাদেরই প্রকৃত প্রজন্মরা এই
জগতের আদর্শের সেরা মানুষ হয়েই দেখা
দিবে এই সমাজের সেরাদের সেরা জনেদের
এক’জনাদেরই সমাজ সচেতনতার মুগ্ধতায়।


ধুৎতরি তোর ছাঁই! কি লিখাতে কি লিখেছি?
হাতের লেখাটি কেমন যেন হয়েছে ছেঁড়া-বেঁড়া?
এই লেখনিতে হবে কি করে প্রেমা্ত্তরের শোভা?
এক মনে বলি না পত্র লেখা যেহেতু শেষ হয়নি


তেমনটা! দরকার কি আছে পত্র প্রেরণের?
আমি তো ও কে ভালোবাসীনি’ এই পত্র
দিলেই তো একটি প্রমাণ মিলাবে হয় তো
কম-বেশি ছেলের পছন্দ ছিল তা না হলে


কি আর ছেলেটি ঐ'মন হতে প্রেম-পত্রটির
উত্তর দিতো? সেই মনের ভাবনাতে মন
যে আমায় উতাল-পাতাল করেই চলে ঐ’
মহা-সাগর হতে হিমালয়! হিমালয় হতে পর্বত’


পর্বত হতে আকাশ-চুম্বির চন্দ্র-মঙ্গলের গ্রহ।
হায়রে মন! কতটাই ভাবনাতে ফেলে চলো
একই মনের অজানা ও জানাতেরই জ্ঞানের
আলো ছড়ানোর ন্যায়ে অন্ধকার জীবনেরই;


প্রদ্বীপ জ্বালানোর বসুধাতেরই স্বপ্ন সাধের।
কি যে উপায় অন্তরে করছে জ্বালা! যায় না
বলা কাউকেই! মনকে বলি হায়রে মন কি
করতে চাও? ছাড়তেও চাওনা পথও ছাড়না!


অপর দিকে আদর্শতায় ভরা মনে করে
থাকো অহংকারে’ হবে না তোমার দ্বারা প্রেম
নামক অবৈধের ছল-চাতুরীর বে-সামালেরই
চরণের এক ও অভিন্নের রোষা নল বরণের'
এবার বলেন তো প্রিয় পাঠক ও শুভানুধায়ীগণ
কি করি? ভেবে না পাই কুল-কিনারা এই মনে।
সাথেই থাকুন; থাকবেন সাথেই; শেষ অব্দিতে।।
চলমান...।
===***===
===***===
বাণী: সকল মানুষ (নারী-পুরুষ) প্রত্যেকেরই জীবনে প্রেম জাগ্রত থাকে। প্রেম থাকে বলেই মানুষের জীবনের সফলতার আদশ মনের টান বেশী। সেই ভাবনাতেই যে সকল মানুষেরা বাস্তবতা বুঝে’ প্রেমিক মনটিকে আপন জেনে নিজের মধ্যে লুকায়ে রেখে নিজেস্ব জীবন গড়ে তুলে কমময় জীবনের চাবী-কাঠি হাতে নিতে পারে নিজের করে। সেই সকল মানুষের জীবন যেন প্রেমের কথা বলে একান্তই আপনত্বের প্ররিশুদ্ধতার ভরা মনে। এর ব্যয়িত ঘটলে সেই সকল মানুষের জীবনে প্রেম বলে আর কিছুই থাকে না।।