প্রিয় পাঠক ও শুভানুধায়ীগণের
অধীর অপ্রেক্ষিত ঝর্ণার পত্রের
উত্তর নবম পর্বের সূত্রের শেষে'
দশম পর্বের সূচনাতে পায় যেন
পাঠক প্রিয়ের অনন‍্যতায় ভরা।


কি ভেবে আসছি ঐ'মনে কেন
যেন এতোটাই ভেবে করছি সর্ব-
ন‍াশ নিজেকে? আমার যে সময়
নেই মোটেই প্রেম ভাবনা মনের
প্রেম এমনই হ্নদয়ের স্পন্দ স্পর্শ!


সেই তো জানতে পারে যে জনেরা
প্রেম নামক এলো-মেলো-দমকা
হাওয়াতে যে সকল (নারী-পুরুষের)
যৌবন-নামক যুবক-যুবতী মনেতে
দেয় যে ঢেউয়ের দোলার অস্পর্শ।


ঐ'সেই প্রাণ-মনের টানের প্রেম যে
সত‍্যই বলে কথা' ঐ'রুপ মন মানতে
চাহে কি আর প্রেমিকের মনের প্রকৃত
কথা ও সাঁজানো স্বপ্ন-সাধের কি তৃপ্তি?
সেই সময়ই তো দিতে চায় না ঐ'মনটি।


কি যে করি; আর না করি; ভেবে না পাই..
কেন যেন ভাবনাটাও যে হারিয়ে যেতে চায়?
প্রেম নামক এমনই পবিত্র মন পশুতে পরিণত
করে থাকে মানব জীবনকে। সেই সকল মানুষেরই
জীবন একবার বেকে বসলে সঠিক পথেল পথিকে


ফিরতে চায় না যে মোটেও। সেই জন‍্যেই
জীবন নামক তরিতে হতে হয় সমাজের
তথা নিজ জীবনের প্রকৃত সাধ বোঁঝারই
মনোবলের নৈপূর্ণ্যতা। তা না হলে প্রেমের
প্রস্তাব কেহ দিক আর নাই বা দিক আমি'


নিজেই যে প্রেমিক হয়ে দেওয়ানা সাজঁ-
সজ্জার একজনা! অপূর্বাচরণের মুগ্ধতা
পেতে বিনা পানিতে চিড়া-ভিজায়ে অভূক্ত
প্রেয়সী প্রেমিক যেন মিটাতে পারে ঐ'সেই
মনটিতে প্রকৃত মানুষ হয়ে সেই বোধদ্বয়তা।
চলমান...
===***===
===***===
বাণী: অল্প বয়সে যে সকল প্রেমিক-প্রেমিকেরা নিজ জীবন গড়ার হিতে বিপরীত বেহুদা প্রেম নামক খোঁজ-খবর নিয়ে সময় ক্ষেপণ করে থাকে। তারা প্রকৃত পক্ষেই প্রেমিক নহে। সেই সকল লোক গুলি রক্ত-মাংশের-ভাল-লাগার-দু'চোখের -খারাপ-নজর-ছাড়া-আর-কিছুই-নয়।