ঝর্ণার পত্রের উত্তরেরই গত দিনের
চব্বিশতম পর্বেরই শেষে পঁচিশতম
পর্বে দেখা যাক না লেখক কি প্রেম
বলে কথাতেরই কোন পথেই হাটে।


শোন ঝর্ণা;
ছেলেদের ভালোলাগা আর ভালো
-বাসার শূক্রকীটের গতি এতোটাই
দ্রুত গতিতেই যৌবন প্রাপ্ত মেয়ের
সানিধ‍্যেরই চরম তারা করে থাকে।


যা সামাল দেওয়াটাই বড়ই দায়।
যা তোমাদের (মেয়েরা) জানা নাই।
যে টা তোমাদের হয় না। তোমরা
মেয়ে মানুষ মিলতে পার অনাসেই;


ছেলের সাথে। তেমন কোনই হয় না
সমস‍্যা মেয়ে বলে কথা ঐ'মনটিতে।
তাই তো বলি; শোন ছেলেদের সাথে
মিশলে তোমার নেই তো তেমন ক্ষতি?


ছেলেদের থাকে না তেমন কোন গতি।
যখনই আস! দেখা কর! অনেক জাগে
ইচ্ছা! মন বলে তোমায় অনেক ভালো
বাসতে! আদর করতে! আদর পেতে!


মনে হয় লুকায়ে থাকি একান্তই আপন
জেনে তোমারই বক্ষ বাহনের বাহুতে।
এতো সব চাহিদা সামাল দিয়ে মাথাটি
কোন মতে ঠিক রেখে। জীবনটাকে এক


প্রকার মনোযুদ্ধ করেই মানুষ হওয়ারই
প্রত‍্যয়ে তোমার প্রেমময় লাবণ‍্যময়ীতা
হতে অপূর্ব সারা জাগানো ভালোবাসার
সুধারতা পেয়েও লুকানো না বলা সব


কথা-মালার মনের মধ‍্যেই গেঁথে রেখে
চলে আসছি জীবন নামক সুফলতারই
একটি সুন্দর জীবন গড়তে পারবো ঐ'
চেতনাতে। সেই জায়গাতে তোমার এমন


আগমনে না পারছি পথটি ছাড়তে! না পারছি
মুখে বলতে এসো না আর এ ভাবে? কি যে
মনেরই কাম-ভাবের তুমি ছেলে হলে বুঝতে
পারতে ঐ'সেই মনটিতে!ওহে তুমি বুঝেছো?
চলমান..
===***===
===***===
বাণী: ভালোবাসা ঠুনকো নয়! তাই জীবনটাকে গড়ে তোলার পূর্বেই ভালোবাসা নিয়ে ভালো লাগার পিছনে ছুটলে চলবে না। ছুটলেই রসাতলে যাবে। তাই আগে জীবন গড়তে হবে। তারপর সুন্দর ভাবনায় ভালোবাসাতে হাতছানী দেওয়া। সেই ভালোবাসায় কখনও দুঃখ আসবে না। আসলেও অচিরেই ত‍্যাগ করবে পবিত্রতা  হতে।।