এতো শত কথার আর কি বা দরকার?
যদি তেমন কোন কথা বলতে নাই চাই!
তবে কেনই এতো টাই কাল ক্ষেপণের
দরকার'রে ভাই। পত্রের পিঠে লেখ পত্র!


এখন তো ঠিকানা জানা' প্রেরণ করিও!
বাই হ‍্যান্ড না হয় বাই রেজিষ্ট্রি ডাকে।
ভেবে নিলুম পত্রের প্রতি উত্তরে কি
লেখুম! সাধারণ পত্র কি ভাবে লেখে?


সেই ভাবনা টাতেই মন যে বড়ই সংশয়'
তারপর আবার প্রেমের প্রস্তাবের পত্রের
জবাব। ভারী মুশকিলে গেলাম যে পড়ে!
কি যে উপায়' আসছে না মনে ছন্দের-দ্বন্দ।


কি করে বেরুবে মাথা হতে ঐ'বুদ্ধি দীপ্তের
রসিক মনের রসকদম স্পন্দনের তরে সেই
যে হাজার হাজার গোলাপ, রজণী, শিউলি,
টগড়, জুঁই, বেলী, জবা, জেসমিন, গেন্দা,


রক্ত জবা, হাসনা হেনা, বকুল, সূর্য‍্যমুখী,
পদ্ম, প্রকৃতি বৃক্ষরাজীর, পাহাড় পর্বত,
হিমালয়, কোন সুউচ্চের সৌন্দার্ষের রুপ
কথা মালারই আরো কত শত নাম না রহে'


জানা সবুজ-শ‍্যামল ফসলের ও নদী-নালা
খাল-বিলের অপরুপ শোভাতেরই বোধদ্বয়ের
সমাহারের অপরুপ শোভা' কোন কাননের
নিবো রুপ? সেই রুপ ধারণে লিখিবো পত্র!


আর সেই পত্র পেয়েই' হবে শান্ত ও পরিত্রাণ
প্রেয়সী ভাবের মিটিবে ও'র ঐ'মন। কি যে যা
তা ভাবছি? এতো কি ভেবে প্রেম হতে পারে?
ও'তো আমাকে পছন্দ করেই' এখন শুধুই এই...


যে প্রেমের বার্তা পেয়েছে সেই ভাবনারই
সুন্দর প্রেম নামক কথাটির সুখ ভাগ‍্যের
পবিত্রতার এক অনন‍্য মনে প্রেম প্রয়সী
চেতনাতেরই হতে পারা যাবে নিরপেক্ষ!


দু'টি মনেরই সমঝোতার অপূর্ব মিলন
বন্ধনের ঐ'কান্তিকতাতেরই শুভক্ষণ।
সেই ভাবনাতে হল না আজ আর লেখা
একটি প্রতি উত্তর প্রেম পত্রের জবাব।


চলমান সামনের পর্বের প্রতিক্ষাতেরই
পাঠক ও শুভানুধায়ীগণ সাথেই রইবেন
শেষ অবব্দি পর্যন্ত। দেখা যাক না শেষ
হয় কোথায়! এই প্রেম কোন পথে হাটে?
===***===
===***===
বাণী: ফাঁলতু প্রেম কোনই সময় নেয় না। সকালে দেখাতেই মনে রং ধরে। বিকালেই পেকে টুবাটুপ। সন্ধ‍্যাতেই পোয়াতী! রাত পোহালেই উহা উহা উয়াও উয়াও। এরপরই শুরু হয়ে যায় ভাল লাগা না লাগা একে অপরের দোষ-গুণের চরণ পর্বের জোয়া খেলা। কি যে সকালের ভাল লাগা; বিকালেই বিয়ে; সন্ধ‍্যা রাতেই বাচ্চা আসে পেটে; সকাল বেলাতেই মনে হয় আসছে শিশু কোলজুরে। যা অনাকাঙ্খিত।