মেয়েরাও কম জানে না রাখতে!
একেবারে সত্য ঘটনার আঁড়ালের
দুঃখ বিদারিত মর্মস্পর্শের মর্মান্তিক
ঘটনা হলেও চির সত্য সামান্যতমও
মিথ্যা নহে। একটি মেয়ের পূর্বেও
হয়েছিল একটি বিবাহ। এক শিক্ষিত
পরিবারের মনে হয় সম্ভ্রান্তের মননের
আসলে বদমাইশের সেরা যে সেই মনে।
সেই বিবাহ গোপন রেখে ভাল ছেলে
পেয়েই কোন প্রকার দেখা-শোনার
সুযোগ না দিয়েই অনেক বিনয় অভিনয়ে
দুধে ধোঁয়া তুলশী পাতা রই মতন ঐ মন।
ঐ মেয়েটির মতন হয় না কোন মেয়ে এই
জগতে বাবা-মায়ের আদরের লক্ষি মা।
যার তুলনা হয় না এই জগতের আরো দশ
টি মেয়ের সাথে। ঐ অন্ন্য মনে ঐ মেয়ের
হল বিবাহ যায় স্বামীর বাড়িতে বাসর ঘরে
সংরক্ষিত লাকেজ হতে কাপড়ের ভাজ থেকে
বের হয় পর পুরুষের ছবি। স্বামী উক্ত ছবি
খাঠের উপর পড়ে থাকা পরপুরুষের একাধিক ছবি।
স্বামী দেখে ও বুঝে না জানার ভানে বলেন
এই ছবি কার? নতুন বউ বলেন আমার এক
হিন্দু দাদার1 এখন বলেন তো কে সেই দাদা?
কেন তার ছবি নিয়ে আসবে নতুন বিবাহিত
স্বামীর সংসারে? কেন থাকবে এমন প্রশ্ন ঐ
সুন্দরতম বাসর নামক স্বামী-স্ত্রীর মধুপূর্ণিমায়?
স্বামী তখন নিরুপায় সমাজ বলে কথা বিবাহের
প্রথম রাত্র। এই ঘটনা কেহই জানে না। শুধুই
জানাতেই স্বামী। দিলেন স্ত্রীকে ক্ষমা করে।
আসলে ক্ষমা করলেই কি হয়; যে ক্ষমা গ্রহণ
করার সেই যদি ক্ষমা গ্রহণ না করেন তবে কি
করে করতে পারা যাবে ঐ মন হতে দুর ভূত।
এরই মাঝে এসে গেল একটি সন্তান সেই সন্তান
অবস্থায় ঐ হিন্দু দাদার সহিতই চলতো
কথা-বার্তা আদান-প্রদান। নিষেধ করলেই শুনতো
না কোনই বারন। শেষ পর্যন্ত অবৈধ সম্পর্ক
ধরে রাখতে গিয়ে নিজের স্বামীর নামে কেইচ
দিয়ে মান-অপমান করে বিনা কারণে সংসার
না করে সামান্য টাকার লোভে ফুলের মত
পবিত্র ফুঁটফুঁটে একটি সোনা বাবুকে করেন
বাবা হারা। কি দোষে হল স্বামী দোষী? তাই
তো বলি কাবিননামার দরকার নেই। আবার
সব সময়ই দরকার আছে, সাথে নিয়ে চলার।
আমার মন বলে বৈধ বন্ধু-বান্ধবী ও স্বামী-স্ত্রী
কিনা, সেই তরে অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণে রয়ে
মন মন্দ হয় না জাতীয় পরিচয় পত্রের মত
যৌথ ছবিসহ তথ্য সংম্বলিত আইডি কার্ড
সাথে রেখে চলা-ফেরা করলে অসুবিধাতো
দেখতে পাই না। এতে মানবের সঠিক সন্ধ্যান
নিশ্চিত হতে কল্যাণে মানব মনেরই স্বাচ্ছন্নতা
লাভে ধন্য হতে পারবে। এতে ঐ অনেকাংশে
রোধ হবে স্ত্রী অফিসে আছে স্বামী সেই সুবাধে
স্বামী অফিসে দুরে কোথাও অবস্থান করছেন
সেই সুবাধের ঐ ধরণের অবৈধ সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণে
আসতে সফলতা লাভে ধন্য হতে সহায়ক হবে।
হয়তো কিছুটা অসাধু ব্যবসায়ীদের ভূয়া আইডি
কার্ড বানানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের সাময়িক
সুযোগ হবে। আমরা জানি অবৈধের বৃদ্ধি সাম-
য়িক সময়ে বেশিই দেখতে পাওয়া যায়। সেই
তরে কাবিননামা নামক বৈধ দলিল সাথে রেখে
চলাফেরা করলে সমস্যা কোথায় বোধগম্য নয়।
অবৈধ বন্ধু, অবৈধ বান্ধবী, অবৈধ স্বামী, অবৈধ
স্ত্রী নামক অসামাজিক সম্পর্ক নিয়ে চলতে কোন
লজ্জা লাগে না। কাবিননামা লেমেনেটিং করে
সাথে রেখে চললে তাতে অনেক অনিয়ম তাই না'
আরে ভাই ও বোন আমরা মানুষ জ্ঞান লব্দের
অনন্যতায় চমৎকার উপলব্দির সেই তরে হই
মানুষ তবেই তো আমরা হবো একমনের এক
পবিত্র বন্ধনের অপূর্বের সেই আপন বন্ধনের।
===×××===
===×××===
বাণী : প্রকৃত পক্ষে জাতীয় পরিচয় পত্রের মত বৈধ সকল প্রকার কাজ ও সম্পর্কের সমাজ ও পরিবার বলে কথা পারিবারিক স্বীকৃতের উপযুক্ত গার্ডিয়ানের স্বাক্ষর সম্বলিত আইডি কার্ড প্রদান করত: চলাফেরাতে সঙ্গে রেখে চলাফেরা করাই উত্তম। যা মানবের মনের অনেক পাপ কাজ হতে রক্ষা পাবে।