‍"কে কোথায় খুশি"
খুঁশির জোঁয়ারেতে মাতিয়া
হতে চায় যে মন ও প্রাণ
সেই মন কি সব সময়ই
থাকতে পারে চায় যা সেই
ইচ্ছাটাকে মন ও প্রাণের
প্রেরণা যোগায়ে খুশিতে ভরে।।

খুঁশি তো সেই এক সুখ পাখি
ধরা ও ছোঁয়ার হাতের নাগালের
বাহিরেই থাকতে পছন্দ আত্ন:হারা
এই ভাল, এই আনন্দ, এই খুঁশি,
হাসতে হাসতে প্রাণ যায় যায়
কি যে হয় মনে অন্য ভাবণায়!!

যার জুরি নাই এই দুনিয়াতে
খুঁশিতে পাগল হয়ে মন কি যে...
ঐ দিকে স্বামী কাজ না করায়
স্ত্রী' স্বামী-সন্তানের সংসার নিয়ে চিন্তায়
অণ্যের সন্ধ্যানে বের হলেই জগতের
অপর মানুষের সাথে বললে কথা;

সন্দেহ জন্ম নেয় স্বামীর স্ত্রীকে
নিজ বলে কথা ঐ দিকে বেকার
ঘরে বসে শুধুই ফরমায়েশ আর
কল্পনায়; শুরু হয় হাজারো প্রশ্ন
অপর দিকে নুন আনতে পানতা ফুরায়
এই নাকি স্ত্রী'র প্রতি ভাল বাসা
পরিবার পরিজন সংসার।;
কাজের বেলায় নাহি করি কাজ
অকাজে ভারী হয়ে হতে চাই যে
আমরা মস্তবড় ওস্তাদ।।

একদিন খুশি তো মাসের মধ্যে
উত্রিশ দিনই থাকি কোন না ঝামেলায়
ভারী মন ও প্রাণেতে কষ্টের এক অজানায়
আসলে বলেন তো দেখি আমরা মানুষরা
কে কোথায় আছি খুঁশিতে ভরে
পরিবার-পরিজনে, অফিস-আদালতে
শুধুই দেখতে পাই ছোট-বড় সকলেই
কোন না কোন ভাবেই নাই খুঁশি।

তাই তো বলি বলেন তো কে আছে
কোথায় কত খানী খুঁশি!
সন্দেহের জাল না বুনে
নিজ সামর্থের মধ্যে চলি
নিজের সামর্থের সীমানা জানি;
উপরের দিকে না তাকায়ে
নিজ থেকে নিজ যোগ্যতা গুণে;

একটি করে ধাপ (সিঁড়ি) মনে মনে
তৈরি করে এক দিন দু'দিন করে
এই ভাবে মন-প্রাণ চলমান রাখলে
সেই স্বপ্নের ভিত্তি করতে পারলে
মজবুত তবেই তো মানুষ হয়ে
হতে হবে না অন্য মনের নিজকে
অজানায় খুশি নামক কে কোথায়
সেই খোঁজের খুঁশির হিসাব।।
===×××===
===×××===
বাণী : প্রকৃত পক্ষে আমরা মানুষরা খুঁশি হতে পারি না! যা আমাদের লোভ লালসার যন্ত্রণায় বিলিন করে দেয়।।