ওহে প্রেমিক মনের প্রেমিকা রসিক মনের
প্রেমিক-প্রেমিকা যায় সুন্দর সাঁজুগুজুতে
ঐ' সেই হরিণী কাঁজল কালো দু'টি আঁখীতে'
গোলাপী পাঁপড়ী বেষ্টিত সুন্দর মিষ্টি ললাটের!

শরীরের টানটান মেসিং করা পোশাকে
আহা! কতটা লাগে বেজায় ভারী দেখাতেই
মনটিতে জাগে ঐ বুঝি তেরে আসছে ধেঁয়ে
যেন এক অপরুপের সজ্জিত ডানা কাঁটা পরী।।

এলো পার্কে, কোন রেস্তোরায়, কলেজ
ফাংশনে যা একান্তই কোন নিরবতাতে কি
যে দু'টি মনের শোভাতে কতটাই আপন!
কত কথাই তো জাগে মনে সুঁজ বলে এই'

তুই ঝাঁজুর এতোটা রুপবর্তী হলি কি করে?
প্রেমিক-প্রেমিকা যুগল বন্ধি মনের একান্তই
শিহরণের যৌবনের ইশারাতেই দেহখানা হতে
অপ্রকাশ‍্যের প্রকাশিত যৌবনের বিঘ্নতাতেই।

না বলা কথা গুলি বলতে না পাড়াতে পরছে
মনের মাঝেই ঘুর পাক খেয়ে দিক বেদিকে
তালমাতাল হয়ে প্রেমিক প্রেমিকাকে কি যেন
আনমোনা মনে রসিকতাতে বলে ওগো এই!

প্রেমিক বলে কি বলতে চাও বলো না এমন
কেন করছো? এই তো আমি তোমারই আছি!
আর ক'টাদিন কর অপেক্ষা আমি যে তোমায়
একান্তই কাছে পাবো! সুন্দর বাঁধিবো নীড়।।

এই তো প্রেমিক-প্রেমিকা খোঁশ-গল্পে মশগুল
সময়ে পড়া-লেখা পিছে ফেলে কাজের কাজ
ঘোড়ার ডিম বানিয়ে মিথ‍্যা ও পাপী মন ভারীর
প্রেম-টানের অবাশ করা শরীরে ফেরেন ঘরে।।

এক সময়ে ঐ'প্রেমিককেই স্ত্রী করে আনলে
ঘরে। ক'দিন পরেই ঐ'সেই প্রেম যুগল মনে
লাগে না যে ভাল। কারণ স্ত্রী হয় যে সংসার
নামক পরিবার ও ছেলে-মেয়ে সকলের আপন।।

স্ত্রী হল ঘরের লক্ষী! প্রেমিক কখনও নহে!
বাহিরে প্রেমিক মনের সাথে তুলনা করতে
কখন হয় না নিজ স্ত্রীরই সাথে। পথে দেখা
লাগাতে ভাল; হয় না কিন্তু ষোল যুগলের।

ঐ'কথাটি প্রেমিক মনে তারা করলে কে বা
মাথাতে ধরে রাখতে পারে? শুধুই প্রেমিক
মনে এক ঘেয়েমী রসিকতাতে টানতে থাকে!
প্রকৃত পক্ষে মনে রেখ সংসার হল স্বর্গীয় যা'

পেতে পারা যায় আপন ঘর স্বামী-স্ত্রী'র গভীর
প্রেম-ভালোবাসাতেই। কোন অনিয়ম-তান্ত্রিক
প্রেম-নামক-মহা-কাব‍্যের রচিয়তার মনও নহে;
তাই তো কে কতটাই প্রেমিক যা স্ত্রীর মত নহে।।
===***===
===***===
বাণী:একজন যুবক-যুবতী কোন অবস্থাতেই নিরবে অনিয়ম-তান্ত্রিক ভাবে সংস্পর্শে সানিধ‍্যে যাওয়াটা মোটেও সঠিক নয়। যেখানে পবিত্রতার বালাই মাত্রই থাকে না। সেখানে দেহ ও মন জ্বালায়ে পুড়ায়ে কিসের এতো ভদ্রতার দেখানো। তার থেকে নিজের জীবন গড়ার পথে চলে সময়কে সঠিক ভাবে কাজে লাগায়ে মানুষের মত মানুষ হয়ে ভবিষ‍্যৎ সুন্দর জীবন গড়ে তুলার জন‍্যে একটি পরিবার তান্ত্রিক বিবাহ শাদী করে জীবন-সংসার নামক ধর্ম-কর্ম করাই উত্তম।।