আমরা কি জানি কি ভাবে হয়
এক মানুষ অপর মানুষ দ্বারা
সেই ধর্ষিত নামক কলংঙ্কের বাক্য!
ধর্ষণ কাকে যে বলে?


কেন সমাজে এরই নাম!!
চলে লোক মুখে দোকান-পাটে;
আমরা কি সমাজ ছাড়া মানুষ?
না কি সমাজেরই একটি সন্তান;


হয় যে ধর্ষিত মা বা বোন।।
তবে কেন আমরা সমাজ হতে
পরিবার হতে হচ্ছি না সংযত
তৈরি না হয় যাতে মন ধর্ষণের।


এই দেশ আমাদের মাতৃভাষার বাংলাদেশ
এই-দেশেরই-সকল-আপা-মোর-জন-সাধারণ
সকলেই আমরা একই ছায়া তলে নির্মজ্জিত
সকলেরই অধিকার মানবিক দৃষ্টিতে একই।।


তবে কেন সচেতন মানুষ আমরা হই
অন্য মনের এক অন্য রকমের অচেনায়!
আমি যদি ধর্ষিত না হওয়ার কাজ না করি
তবে কি ভাবে হবে ধর্ষণ যে সেই জন???


আসুন না আমরা এই ভাবে সমাজকে কুলষিত
না করে এগিয়ে আসি কোথায় যে সমস্যা এই যে
ধর্ষণ নামক যে জানােয়ারের মানুষরুপী সেই সকল
তারা তো আমাদেরই সন্তান-সন্তোতি।।


কবিতার ভাষায় লেখক ভাব-গাম্ভীর্যে
অনেক কথায় আসে মনে তবে কি;
সেই পরিবার যে পরিবার যা হতে পারি নাই
সভ্যতার এক ছত্রতার সামাজিক আদবের বালাই..


না জানাতেই কোন শিষ্ঠাচারের অপূর্ণতায়
প্রতিটি পরিবার রয়েছে যে এক সংকীর্ণতা নিয়ে
এ কেমন মানব সন্তান আমরা হতে চাই
নিজে নিজেই ধর্ষণ-ধর্ষিতা??


তাই তো বলি কাকে বলে ধর্ষণ???
যার জীবন চলে অন্য রকমের সে জানে এক..
আরেক জন ভদ্রতার আড়ালে চোখ লজ্জার লাজে
কোন উপায় না পেয়ে হয় যে নিজ হতেই ধর্ষণ।।


আবার কেহ সুযােগ নেয় কারো সরলতায়
বনিবণা না হলেই অভিযোগ দেয় ইজ্জতের
পারলে এও বলে হয়েছি আমি ধর্ষণ!!!
আ-হা-কি-যে-মা-নু-ষ-আ-ম-রা-(নারী-পুরুষ)।।
কাকে যে ধর্ষণ বলে।।


===×××===


বাণী : নারী-পুরুষ সকলেই পোশাকে, আচার-আচরেণ, স্বাভাবিকতায় এক মার্জিত গমণ-আগমণে অনেকাংশে রক্ষা পেতে পারে সমাজ এই ধর্ষণ নামক কলংঙ্কের মহা-মারী হতে।।