এই সেই মার্চ মাস
দুই হাজার বিশের
সেই ছাব্বিশ মার্চ
মনে কি পড়ে না?


করোনা ভাইরাসের
প্রার্দুভাবের প্রকোপে
বাংলাদেশ সর্বপ্রথম
দেয় যে লকডাউন
অধ্যাদেশ স্বাস্থ্যের
নিরাপত্তার বিবেচনায়;


বিশেষ প্রয়োজন ব্যতিত
যাওয়া যাবে না ঘরের বাইরে
নিয়ম করে করলে চলাফেরা
তবেই বিধাতা হতে রক্ষায়
পাওয়া যেতে পারবে হয়তো
নিজ ও আপন জনের প্রাণ।


সেই শৃঙ্খলা মেনে ক'জনা
চলেছি আমরা? এখনও চলছি
কি? কেন করোনা বাড়বে না!
আমরা মানুষরা মহামারিকে
কোনই গুরুত্ব না দিয়েই হর
হামেশাই করছি যে যত্রতত্রে


চলাফেরা স্বাস্থ্যবিধির নিয়মের
তোয়াক্কা না করিয়া। কেন যে
করছি অমন যার ফলে আবার
ঐ সেই মার্চ নতুন বৎসর দুই
হাজার একুশ উত্তাল মার্চ-এপ্রিল
করোনায় আক্রান্তে মৃত্যুর মিছিলে


পরিণত হচ্ছে এখন! হাসপাতালে
পাচ্ছে না কোন জায়গা যে; পাওয়া
যাচ্ছে না সীট, গত বছরের তুলনায়
চলতি বৎসর ১লা এপ্রিল'২০২১ইং
সর্বচ্চো মৃত্যুর সংখ্যা ৫৯ জন। মানে
শতকের কোঁঠায় পা রেখেছে করোনা


মৃত্যু। ওরে মানুষ' হও সাবধান! মান
স্বাস্থ্যবিধি' ধর্মের বিধানেই উল্লেখ রয়েছে
যে যখন কোন মহামারী দেখা দেয় সেই
এলাকার লোকজন অন্য এলাকায় যত্রতত্র
অন্যত্র যাওয়া যাবে না। থাকতে যে হয়
নিজস্ব এলাকাতে সেই নিয়মই ইসলাম
ধর্মের বিধানেও বলা রয়েছে।


এখনও সময় রয়েছে, হলে সংশোধন
হয়তো রক্ষা পেতে রবে বিধাতার অশেষ
রহমত! সেই তরে ওহে মানুষ' আমরা হই
সংযত! রই যেন নিজ ও দশের কল্যাণে
মন। তবেই তো রক্ষা পেতে পারবে নিজ
প্রাণসহ অন্যেরও।


এমনই ভাইরাস যা চোখে দেখাও যায়
না; হাতে ধরতেও পারা যায় না। তাই
একমাত্র সাবধানতায় এবং বিধাতার নিকট
পরিত্রাণে নতজানে ক্ষমা স্বীকারেই পেতে
রক্ষা মানব কুলের প্রাণ অপূর্ব মননের মন।
সেই তরে হে বিধাতা রক্ষা করো তোমার
সর্বশ্রেষ্ঠ মানব আশরাফুল মাখলুকাতকে।
"করোনা মহামারী চেতনায়" রক্ষায় রও
ওহে সৃষ্টিকর্তা তোমার সৃষ্টি মানবের তরে।।
===×××===
===×××===
বাণী : যে কোন ধরণের মহামারিতে জাতীয় ভাবে যে সকল আদেশের নিয়ম-কানুন মানতে উপদেশ দেওয়া হলে অবশ্যই মানুষকে মানতে হবে। তবেই তো নি্য়ন্ত্রণে রক্ষা পেতে পারা যাবে সেই ধ্বংস লিলার মহামারির প্রকোপ হতে। অন্যথা নহে। এর ব্যয়িত ঘটলে নিয়ন্ত্রণ হারায়ে পদচ্যুত হয়ে বড় ধরণের ক্ষতির সন্মুখিন হতে হয়। যা রোধ করা খুবই দ্রুহ ব্যাপার হয়ে পড়ে।।