সেই তো প্রকৃত জ্ঞানের অধিকারী!
যে নিরবতা রক্ষায় নিজকে জানতে
ও পারে বুঝতে, ঐ জনই রবে নিজ
এবং আপন মনে উপলব্দি জ্ঞান তপ্তে।


কোন চটকদারী ও ফটকা বাজীতে নয়!
নয় কোন আহাজারীতে একজন! শুধুই
চেতনা থাকবে অনন্যতার মন! সেই মনে
জাগ্রত করবে ঐ যে নিরবতা রক্ষায় ব্রত:


মুখে তুচ্ছ! কাজে ভেজাল! প্রাণ চঞ্চল!
করে না কোনই সঠিক কর্ম' করে শুধুই
দম্ভ ও দাম্ভিকতার অহংকারের খেলা;
যে করে খেলা ঔ রকমের নিজ মনে।


সে কি কখনও করতে পারবে জয় নিজকে?
যে করবে জয়! হতে চাবে জয়ী! রবে সংকল্প'
ঐ নিজ মন-প্রাণের চেতনা উপলব্দে তবেই তো
সেই নিরবতায় রক্ষায় বিজয়ী হবে নিজ অর্জনে।


সেই অর্জনই হবে মানুষ মানুষের তরে নিরবতায়'
সঠিক অর্জন প্রেম, ভালবাসা, স্নেহ,মমতায় ভরা!
সেই কি যে অপরুপ রুপের পরশে একদিন নিরবতায়
বলে দিবে নিজেকে কি করে সাজাতে পেরে ছিলে ঐ যে!


করবে তুমি অর্জন আদর্শ ও মহান সংকল্পের জয়ে!
থাকলে নিরবতা' বলবে অনেকেই! হয় তো বোকা!
বোঝে না কোন কিছুই; কি করবে ভবিষ্যৎ জীবনে?
যে জন বুঝার সে জন বুঝে নিয়েছে কি লাভ হাউকাউ করে।


নিরবতায় লক্ষ অর্জনে হয়ে মন! গড়তে সময় দিবে নিজেকে'
সেই সময়ই একদিন দেখা দিবে কি যে অর্জন এনে দিল ঐ
যে সেই নিরবতা পালনে! শুধু নিরবতা পালনে রবে না মন'
এমনই নিরবতা পালনে রবে শুধুই জীবন উপলব্দি অপূর্বতা।
তবেই তো এনে দিবে জীবনে নিরবতার স্বার্থক জীবনের পূর্ণতা।।
===×××===
===×××===
বাণী : নিরবতা পালনে জ্ঞানী লোকেরা সব সময়ই জ্ঞান চর্চা ও তপ্ত জ্ঞান উপলব্দিতে প্রকৃত মানুষ হওয়ার সেই নির্যাস বৃক্ষের ভোজনের শিকড় রস গ্রহণে নিজ জীবনকে সাজাতে চায় এবং অপর মানুষকেও উপলব্দিতে ভরে প্রকৃত মানুষ হওয়ার স্বাদ গ্রহণে সহযোগিতা করে থাকে। সেই নিরবতাই হল প্রকৃত নিরবতায় অর্জন মানুষ নামক নিরবতা পালনে।