(কর্মময় জীবনের বাস্তবতা)
বিনা কারণে যে করে
অপর মানুষকে আঘাত;
কেন করে?
কিসের জন্য করে?
আঘাতের পূর্বে কি জানার ছিল না;
কি অপরাধ ছিল তার?
আমরা মানুষ দেই পরিচয় ধর্ম-কর্মের;
কোন ধর্মেই বলা নাই কভু,
না জেনে কর অন্যের বিচার।
সত্যবাদিতার এক উজ্জ্বল বাণী!
যে ধর্ম গ্রন্থের নাই যে জুরি আর;
তা হল ধর্ম গ্রন্থ আল-কুরআন।
আমরা ধর্ম নিয়ে করি অহংকার;
ধর্ম অনুশাসন প্রিয় মানুষ আমরা!
ধর্ম-কর্ম পালন করি,
কখনও মুসাফির সাঁজি!
মনে করি আমি ঈমানদার;
আসলে বিধানে বলা রয়েছে কি?
জানি না ধর্ম কি?
ধর্ম জ্ঞানে অন্ধত্ব যার;
সে কি হবে কভু প্রকৃত,
ন্যায় বিচারের দাবিদ্বার?
কথায় যে মানুষের ছল-চাতুরী;
আর সেই আঘাতেই নিরীহ,
বিচারক নিরবে কান্না করে;
যা বলতে পারে না কভু..
নেই যার বলার সেই শক্তি-শালী!
এক আল্লাহ্ ছাড়া।
প্রতিষ্ঠানের মালিককে জানালে..
সত্য ঘটনার অন্তরালে এদের দল যে ভারী..
উৎপাদনের চাহিদায় অগ্রাধিকার তাই;
অপরাধ পাড়ি দিয়ে হয় যে তারা কত খুঁশি!
উক্ত অপরাধের যে এক সময় শেষ পরিণতিও হয়;
যা নাকি পরবর্তিতে ভোগ করে জেল-জরিমানায়।
হয় যে পরিবার-পরিবার ভুক্তভোগী এবং অসহায়;
কেন হবে পরিবার অসহায়?
কেন আমরা করতে চাই অনিয়ম?
কর্মস্থলে কি করতে পারি না সততার ন্যায় সঠিক কর্ম?
কেন করে আসছি বিনা অপ্রয়োজনে অনধিকার চর্চা?
অত্যাচারিদেরকে বিচারক ন্যায় বিচার করে;
তাদেরই অন্যায়ের বিরুদ্ধে!
এক সময়ে তাদেরই পাপে ভোগ করে;
হতে হয় যে অসহায়।
কে শক্তিধর! কার আছে এতো--
কোন উপায় না পেয়ে কান্না করে;
অসহায়ের ন্যায় আল্লাহর দরবারে,
অভিযোগ সমূহ তুলে ধরে;
সেই তো জয়ী হয় একদিন,
যে আল্লাহর সাহায্য চায়;
যে নীরবে কান্না করে।
===×××===
===×××===
বাণী : অপরাধীরা যখন কোন নিষ্পাপ ভাল মানুষদের অন্যায় ভাবে আঘাত করে থাকে! আর আঘাত প্রাপ্ত ব্যক্তি যখন প্রতিবাদ করার ক্ষমতা না পেয়ে নিরবে কান্না করে আল্লাহর নিকট ফরিয়াদ করে আর সেই তরে বিধাতা তার ফরিয়াদ কবুল করে অপবাদ কারীদের উপরে সম্মান দান করে মহান করে তাকে মর্যাদাবান আসনে আসিয়ান করেন। যা ঐ সকল শয়তানেরা কখনও কল্পনাতেও আনতে পারেন নাই।


তারিখ: ০৭/০৬/২০১৭ইং।