আমি যে ভেবে ছিলুম;
তুমি বুঝি বড়ই বুদ্ধির একজ'না?
কথা-বার্তাতে খুবই চালাকের ঢেঁকি!
পরিশেষে দেখা যায় আঁমড়া-কাঠের আঁড়শলা।।


কি করে চলবে ঐ'বুদ্ধির ঢেঁকি মনে?
কি করে আলো জ্বালাবে নিজসহ অপর
মানবের তরে? সৃষ্টিকর্তার হিসেব মতে,
মানব জীবনের প্রাণেরই আত্ম:শুদ্ধিতে।।


আমি তো ভেবে ছিলুম;
তুমি বড়ই চতুর! সেরা গল্পের ঐ ক'জনার একজ'না।
এখন দেখি নাই তোমার প্রকৃত সেই চতুরতা!
কাজ-কর্ম যা কিছুই করো না কেন,
সব যে দিক-বে-দিকের; সামাল দেওয়াই দায়?


ওরে মদন! এ'কেমন কথারই কথা;
মানুষের ঘরে জন্ম নিয়ে আজ হবে ঘর ছাড়া!!
অপ্রাপ্তের অরোণ‍্য রোদনের ঐ'মনে'
আসে যেন "ওরে মদন" নামক জীবনের পূর্ণ্যতা।।
===×××===
===×××===
বাণী: সমাজে একশ্রেনীর মানুষ রয়েছে। তারা "ওরে মদন" হয়েই জীবন যাপন করে মহা-সুখ অনুভাব করে থাকে। ঐ'সকল লোক গুলিই চলে আসছে সমাজে অরোণ্য রোদনের ন্যায় অসহায়ত্বের দ্বার হতে দ্বার প্রান্তে।। যা মানুষ হিসেবে জন্ম নিয়ে কোন অবস্থাতেই কাম্য নহে।।