বাংলা নববর্ষ ওহে
শোন গো বাংলার
সকল জনতা শোন
কান দু'টি মেলিয়ে।
এই যে এলো নবান্ন
নাও না আপন করে
আমরা হই বাঙ্গালী
এই দেশ আমাদের।
কি যে করোনা কালের
বাংলার পহেলায় বয়ে
বৈশাখের শাখায় শাখা
থোঁকায় থোঁকা মজাদার
মুকুরেরই সৌন্দার্য শোভা
কাঁঠালেরও ঐ শ্রীবর্ধনের
এই সেই মৌসুম আম জাম
কাঁঠাল লিচু পেয়ারাতে রয়
সুস্বাদের পুষ্টিগুণ মানুষের।
বসে মেলা এই বৈশাখেই
মন মাতায়ে উড়িয়েছি ঘুড়ি
সেই ছোট্ট বেলাকার সময়ে।
পাগল মন' ঐ মনই খুঁজে
ফেরে সেই অপূর্ব চেতনা
আনন্দ ঘন বৈশাখ বলে
কথা কতই করেছি মজা।
মিলে সাথী বন্ধু শুভাকাঙ্খী
বৈশাখ এলে কেমন করে
দেয় যেন দোলা মন প্রাণ
মাঝে রয়েই থাকে নির্বাক।
অপলক নয়ন সেই তরে
বরণ করে নিতে বাংলা
বাঙ্গালীদের ঐতির্য্যের কি
যে সেই মহা কাব্য রচনায়।
এই বাংলা বাংলারই দীপ্ত
মান চেতনার অপরুপের
সবুজে শ্যামলে ঘেরা সেই
বাংলার মাঠ ঘাট আকাশ
পাতাল-নদ-নদী-নালা-
খাল-বিল-পুকুর-ডোবা
সেই সাথে কাল বৈশাখী
আসে যে প্রচন্ড ঝড়ের
তান্ডব নীলা খেলা কত
হয় ক্ষতি ফসলের মাঠ
কৃষক বেচারা দেয় যে
মাথাতে হাত। বউঝি
করে দুঃখ কষ্ট বোঝে
কি সেই কাল বৈশাখ?
তারপরও এই বাংলা
বাঙ্গালীর ঐশর্য্যেরই
অপরুপের শোভাতে
শোভিত অনন্য রুপ।
বাংলা মাস শুরু এই
পহেলা নববর্ষের শুভ
যাত্রার শুভেচ্ছায় সিক্তে
নবান্ন বয়ে আনে বাংলা
রাণীর ভরা পূর্ণিমারই
অপরুপের গাঁথা মালা
শোভিতের তরে পূর্ণের
নিজকে রাখতে সাঁজায়ে।
জানুক বিশ্ব এই পালিত
বাংলা বাঙ্গালী নববর্ষকে।
সে আভাতে নিলাম বরণ
করে শুভেচ্ছায় শীতলতা
মননে শুভ নববর্ষ বাংলা
ও বাঙ্গালী জাতির জাগ্রত
চেতনায় রয়ে আপনত্বের।।
===×××===
===×××===
বাণী : পহেলা বৈশাখ বাংলা শুভ নববর্ষ বাঙ্গালী জাতির জন্য বাংলাতে সকল কার্যক্রম পরিচালনায় ও বাংলা বাঙ্গালীদের একক সত্ত্বার অধিকারী এবং ঐতির্য্যের রক্ষা কবজের একটি গুরুত্ব পূর্ণ্য স্তম্ব যা অস্বীকার্য। সেই তরে পহেলা বৈশাখের গুরুত্ব অপরিসীম।