এই তো এসেছে পৌষের আভা
পড়ছে শীত।
কূয়াশা ঢাকা পড়ছে মাঝে মধ্যে
আকাশ খানা।


একটু পড়ে হলেও দেখা মিললো
শীতের বুড়ি!
ধুম পড়েছে পাড়ায় মহল্লায় বেশ
ঐ'পিঠা বুড়ি!


বানাচ্ছে পিঠা নানান রাস্তা পার্শ্বে
বেশ মজা!
হরেক রকম বাটনা ধূনিয়াপাতা ও
শরিষা-শুঁটকী!


চিতাই পিঠা যেন বেশ তৃপ্তিতে ভরা
অনন্য এ'ধরা।
আমরা অফিস সহকর্মী এক সাথে
চলি আনন্দে।


যাই শীতের পিঠা বলে কথা রহে
পিঠা আসর।
শুধু চিতাই পিঠাই নয়; ভাপাপিঠাও
বেশ স্বাদের।


এই ভাবেই নবান্ন মাস পৌষ পালন
সুখ ঠিকানা।
প্রকৃতি যেন মানব জাতির সুখ সমৃদ্ধি
দেয় ভরে।


এমন করেই এক এক পর্ব এক আশা
পূরণ স্বার্থক।
হে বিধাতা দাও সুখ শান্তি অনুপম মন
হৃদয় প্রাণ।


শীত পাবণ সেরা অসাধারণ পিঠাপুলি
রসনা ভোগ্য।
শ্রমজীবি নারী-পুরূষেরা বানান ঐ'পিঠা
ওরাও মনুষ্য!


আমরা সকল মানুষ নেই তো ভেদাভেদ
দেখলে বুঝি!
জানতে পারি সভ্যতা কাকে বলে বুঝিতে
পাবণ দেখা।
××××××××××××××××××××
বাণী: বার মাসে একটি বৎসর। আর বার মাসকে দুই মাসে ভাগ করা হয়। দুই মাস পর পর ঋতু বদল হয়। প্রতিটি ঋতু যেন মানুষের জীবনের প্রকৃতিগত হতেই অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি দান করে থাকে। যা মানবতার কল্যাণেই বিধাতার দান। এমন জ্ঞান লব্দি তারাই বুঝতে পারেন। যে সকল মানুষেরা মহান আল্লাহর বিধানের প্রতি পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাস স্থাপন।