চাচা মিয়া করছেন বিয়া
আনছে সুন্দরী চাচী ঘরে।
চাচার ঘরে আলো জ্বলে
দিবা-নিশি-রাত্রী প্রহরে।


সময় যায় প্রেম উৎরায়
চাচা-চাচী বেশ যৌবন।
হাসি-খুঁশি মহব্বত সেই
সন্তান-সন্ততি ঘর ভরা।


প্রেম দেওয়ানা অতুলনীয়
বয়সের ভাড়ে জুবু-থুবু।
ভর করেছে ডায়াবেটিক্স
হাত-পা কাঁপে মাথাব্যথা।


সবই যেন শরীর মানব
কত সুখের সংসার রয়।
সুখ-দুঃখ-বেদনা-হাসী
কাঁটে মান-অভিমান ভরা।


চাচা বেশ রসিক প্রেমিক
চাচী গেলে ঘরের বাহিরে।
একাই যখন ঘরেতে চাচা
আসে কাজে, কাজ মেয়ে


চাচা বলে ঐ'মেয়ে কাজ
করিস ভালা-ভালই মন।
এমন করেই বলা কথা
হয় চাচা প্রেম দেওয়ানা।


যায় বেরিয়ে ডায়াবেটিক্স
ডাক্তার বলে চাচা লাগবে'
প্রস্রাব টেস্ট নিতে বোতলে
চাচা বোতল ভরে রাখে।


সেই প্রসাব ভরা বোতল
ঐ'বোতল কাজের মেয়ে'
কাজ করতে যেয়ে ভেঙ্গে
ফেলে, এখন উপায় কি?


কাজের মেয়ে ভয় কম্পন
চাচা এখন প্রস্রাব পাবেন
কোথায়? যদি জানতে পারে
ভেঙ্গেছি প্রস্রাব বোতল তাঁর।


উপায় বড়ই দায়! মেয়েটি
নিজের প্রস্রাব বোতল ভরে
রাখে। চাচামিয়া সেই প্রস্রাব
ডাক্তার খানায় টেস্ট করায়।


প্রস্রাব টেস্টে ফলাফল চাচার
পেটে তিন মাসেরই বাচ্চা।
সেই ডাক্তার খানা সমাগম
পুরূষ মানুষ প্যাগনেট সংশ্বয়।


এমন-সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে
চাচামিয়া লজ্জ্বায় মাথা নষ্ট।
বাড়ি ফিরে এমন কিভাবে
হল, আমার পেটে সন্তান?


কাজের মেয়েকে বলে তুই
কি করেছিস বল এবার।
মেয়েটি বলে কাজ করতে
গিয়ে চাচা আপনার প্রস্রাব


বোতল আমার হাতে যায়
পড়ে, আপনি রাগ করবেন
ভেবে আমার প্রস্রাব রেখে
ছিলাম আরেক বোতল ভরে।


তা'বেশ তোর স্বামী নাই'রে
পোয়াতী হলে কেমন করে?
কেন'রে চাচী আপনি যখন
বাসায় থাকেন না চাচাবেশ।


চাচা তখন প্রেম জোয়ারে
ভর করেছেন আমার মন!
সেইতো হল প্রেম খেলা
সেই খেলায় সন্তান পেটে।


এখন বলেন কোন দোষে
আমিই দোষী চাচা এখন
উপায় বলেন' নেন মেনে!
সন্তান-আমার প্রেমিক চাচা।


আর করেন না হরহামেশা
রসেতে ভরা অনেক দিন।
ফাও-যৌবন চুষেছো বেশ
এখন সামলাও শেষ-মেষ।
×××××××××××××
বাণী: ইসলাম ধর্মে বলা স্পর্ষ্ট নির্দেশ রয়। কোন অবস্থাতেই যৌবন প্রাপ্ত ছেলে ও মেয়ে একাকিত্ত্ব নির্জন স্থানে থাকবে না। এমন কি দেখা দেওয়াও নিষেধ বা নাযায়েজ। তাই যতই বলি কোন নেই সমস্যা! মেশো ছেলে-মেয়েরা কিছু হবে না। সেই মনের মানুষেরাই তাদের সন্তানরাই বেশি ক্ষতির সন্মুখিন হয় এ'সমাজ তটে। যা কখনও প্রকাশ পায়, কখনও কোন কোন ক্ষেত্রে লজ্জ্বার ভয়ে ধামা-চাঁপা দিয়ে নীতি-নৈতিকতা বির্সজনে অপরাধ প্রবণতা ক্রমেই বৃদ্ধি পায়। যা সুস্থ্য পরিবেশ বজায়ে অন্তরায়।