সে কালের;
আমরা ছিলাম সে কালের
তখন ছিল সকলের মাঝে
সম্প্রতির বন্ধনের খুব মিল
ছিল না বেশ চাওয়া-পাওয়া।
একে অপরে থাকতো একত্রে
বিপদে-আপদে রইতাম পাশে।


স্বার্থপরতা কাকে বলে ছিল না
মনেরই মাঝে কোনই জমানো
ভাবনা সে কালের মনের মধ‍্যে
কারো কোন সমস‍্যা হলেই পড়েছি
ঝাঁপিয়ে একান্তই ঐ সেই আপনত্বে
দায়িত্ব মনেরই বোধদ্বয় তাতেই।


কতটাই আপনত্ত্বের জন্ম নিয়েছে
একে অপরের তরে বন্ধনেরই
বিনা সূতার সেই মালারই মতন।
সত‍্যই আজও মনে পড়ে সেই...।
আনন্দ-বেদনা; হাসি-খুঁশির'
দুঃখ-সুখেরই; ভাগা-ভাগীর
সেই দিন গুলিরই স্মৃতির📚।


এ কালের;
যুগ নাকী আধুনিকের দরজার
কড়া নেড়েই ঘুর পাক খাচ্ছে
এই সুন্দর পৃথিবী টারই খোলা
আকাশের নিচে এ কালেরই
আধুনিকতার ছোঁয়ার দামাল
ছেলে-মেয়েরা! ওরাই নাকী


অনেক জ্ঞানী? একটি বলতেই
দশ-গুণ বুঝে ফেলেই থাকে
অন‍্য মনেরই অবুঝ চেতনাতে
বলে আরে আপনি কি বোঝেন?
এতো বড় মানুষ বোঝেনই না?
এই কথা বলেই আন্ডার মেনশন
করে মনে আনন্দ ভোগ করে!


আসলেই প্রকৃত পক্ষেই ঐ'বোকা
নিজেরাই সে কালের বিজ্ঞের কথাই
বুঝে উঠার পূর্বেই বেশী বুঝাতেই
এ কালের ছেলে-মেয়েদের এই
হাল হয়ে সমাজে হচ্ছে অপমান
অপদস্তেরই বলির স্বীকার আজ।


এখনকার ছেলে-মেয়েরা; আত্মীয়
-স্বজনেরা কথা শোনে না! নেই
ওদের শোনারই সময়। অনেক
তারা! ওদের শরীরে। আধুনিক
যুগ; ডিজিটাল সময়েরই ছোঁয়া
ভাল কাজে নেই একাংশদের


কোনই সময়? এ কালের ওরা
চলছে যে কোন নেশাতে, কি
হবে ওদের ভবিষ‍্যৎ? থাকে কি
এ কালের ওদের মাঝে? শুধুই
যাকে পেয়ে বসে নিতে সুযোগ
পেলেই আর মনে রাখে না সেই
উপকারীর উপকারের আর্শীবাদ।


তাই তো আজ পার্থক‍্য অনুভবে
রয়ে দেখা দিচ্ছে সমাজে অনেক
মানবিক বন্ধনেরই ব‍্যাপক ফাঁরাক।
এ কালের সন্তানেরা যদি পরিবারে
পারিবারিক মেল-বন্ধনের আপন
আঙ্গিনা না করে তৈরি। সেই তরে
হবে যে শুধুই বি-পথগামী। ওহে!!


এ যুগেরই সন্তানেরা শোন' তোমরা
একে অপরে আপন জনেদেরই
সাথে তৈরি করবে গভীর সম্পর্ক।
হবে মানুষের মত মানুষ। করবে
জগৎটাকে জয়! হবে উদ্ভাসিত
চেতনারই মুক্ত বাংলার মুক্ত জন।


সকল মনের জটিলতা ভাগ করে
নিতে সহায়ক হবে আপনেরই
মাঝে। আসবে পরামর্শ সুন্দর
অনন‍্য শলা-পরামর্শেরই মাধ‍্যমে।
দুর হবে সকল মনো কষ্টের গ্লানি।
তবেই গড়ে উঠতে পারবে সুন্দর


ও সুস্থ‍্য মানুষিকতাতেরই এক
প্রেরণাতীত অপূর্ব মানুষের মত
মানুষ। দেখবে কতটাই ভেজাল
বিহীন মানুষ হবে তোমরা। সেই
তরেই জীবন তোমাদেরই হবে!
স্বচ্ছ ও সফল পবিত্র হ্নদয়ের।
===×××===
===×××===
বাণী: মানুষ বরাবরই অকৃতজ্ঞ। যা পশু স্বভাবের। উপকারীর উপকার স্বীকারে অনিহা দেখা যায়। কারণ উপকার নেওয়ার সময় লজ্জা পায়নি। কিন্তু কৃতজ্ঞতা স্বীকার লজ্জ্বা। সেই সকল লোকেরাই এই সমাজেরেরই অকৃতজ্ঞ। যা কখনও কাম‍্য নহে। যার ন‍্যায়ে ঐ'সকল মানুষ গুলি এক সময় অনেক ক্ষতি গ্রহস্ত হয়ে থাকেন।