বিগত কয়েকটি বছর হয় তেমনটি শীত পড়েনি
হালকা ভাবেই পৌষ-মাঘ-ফাগুন কেঁটেছে সেই
মানব জীবন  হিসাব খাতা কর্ম-ধর্ম-ব্রত: প্রেমই
সব ঠিক ঠাক ছিল জনজীবন যাত্রা হয়নি ব‍্যাহত।


প্রায় চল্লিশটি বৎসর স্বাধীনতা পূর্ব হয় শীতলতা
এই বৎসর'২০২৩ইং শুরুটাই যেন শীত কূয়াশা।
ভোরের সকাল সময় যেন চোখ মেলানো দায়সার
অদেখা পথে কর্মব‍্যস্ততা মানুষ জীবন জীবিকা আয়।


একে তো অর্থ কষ্ট অসহায় মানুষেরা অভূক্ত দলেরা
নেই সেই সাথে শীত বস্ত্র। প্রচন্ড হাড় কাঁপানো ঠান্ডা।
শরীরের চামড়া ভেদ করে করেছে প্রবেশ মানছে না
ঘর-বাড়ি-নামী-দামী-শীত-পোশাকও রক্ষা মানবতা।


তাই তো বলি একমাত্র মানবতা রয় বিধাতার দয়ায়
হে আল্লাহ্ তোমার সৃষ্টির সেরা জীব আশরাফুল নাম
করো রক্ষা এই শীত নামক ভীষণ কষ্টের বোঝা হতে
তোমার দয়া ছাড়া হবে না রক্ষে আমরা মানব জাতির।


কোন কথাই শুনছে না প্রকৃতির এই রূপের আচরণ
দেখ কোন স্বভাব সৃষ্টতা তোমার তুমি ভালো জানো।
রহমতের ভান্ডার তোমারই নিকটে হে আল্লাহ্ দাওনা
দয়া; করো রক্ষা তোমারই প্রিয় বান্দা সকল মানুষ।


অনেক কষ্টের জীবন মানুষের কত কষ্ট করে করতে
হয় কর্ম-ধর্ম-জীবন-জীবিকা-সন্ধান-হয় কি সহজে?
না পাওয়ার বেদনা তবু তোমাকেই ডাকি একান্তেই
ভরসা একমাত্র তুমিই তো মানব কূল এ'শীত রক্ষা।


ছেলে বেলাতে এমন শীতের মধ‍্যে নানা বাড়ি বেশ
মজা করে কত খেঁজুরের রসের হাড়ি পেরেছি পই-
পই যেন শীত পালিয়েছে কোথায় বুঝতেই পারিনি
সেই জায়গাতেই এখন দেখছি শীত যেন ঘর বন্দী।


কালের বিবর্তন দেখা দিচ্ছে সময় হচ্ছে পরবাসের
সেই আগের মতন নেই কোন সুস্বাদের ঠিক-ঠিকানা।
যতটুকু দেখা সবই যেন স্বার্থটান অদেখা ভাবনাতেই
হিরা ফেলে কাঁচ কূড়িয়ে সুখ পেতে মাতোয়ারা ভূবণ।


এমনই শীত উত্তাপ যেন কবিদের কবিতা লেখা বন্ধ
শীত কাঁপনী হাকছে মনোলোভা মনটি বিকিয়ে দেশ।
কবিরা কেমনে লিখবে কি কবিতা টবিতা শীতভোগ
কেমন মজা তীক্ততা কবি তখন নিরব শীত উত্তাপে।
********************************
বাণী: শরীর ভাল ও সুস্থ রাখতেহলে নিয়মিত টাটকা শাক শজ্বি ও ফলমূল খেতে হবে। যা শরীরের বলকার শক্তি সহায়ক হয়। যেন গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হিমন্ত, শীত ও বসন্ত সকল মৌসুমেই কার্যকর ও সচল থাকতে পারা যায়।