টাকা না হলে জীবন বুঝা যায় না!
যায় কি বোঝা জীবনেরই প্রকৃত মান?
প্রকৃত মর্যাদার তৃপ্তিদায়ক আছান!
অতই বা নামী-দামী সেবা কেন্দ্র কি?


ক'জনাই বা বোঝেন সেই সেবারই
গন্ধের মানব জীবন নামেরই এক
অবর্ণনীয় চিকিৎসা সেবার অর্থে
সানিধ‍্যেরই মন-তৃপ্ততার সেবামান।


সেই তরে রোগী যেন পেতে পারে
একটি স্বচ্ছতার পরিচ্ছন্নের সেবা!
সেই হল বিশাল ব‍্যয়-বহলেরই দেশ
বরেণ্যের নাম করা চিকিৎসা কেন্দ্র।


যে'টিরই নাম স্কোয়ার হাসপাতাল
যেখানে সুচিকিৎসা নামক হয় যে
উচ্চ-বৃত্তেরই মনোবাসনা ও রঞ্জন
উৎসুক কামনার চিকিৎসা সেবা!


ডাক্তার, সেবিকা-সেবক ও বয়
-আয়া-বুয়া-সকলেরই পাওয়া
যায় মমতাময়েরই বেশ পূর্ণ‍্যতা!
সেখানে মেলেই অর্থেরই মিষ্টতা।


ঐ'খানে কি সর্বসাধারণের মেলে
কি স্থান? না মিলবে না; মিলতে
পারে না! মেলে শুধুই ঐ'সকল
মানুষেরই স্থান' যাদের রয় ধন।


তারাই হতে পারে ঐ'সেবা রাজ‍্য
সাময়িক তৃপ্ত-দায়ক উন্নত মান
নামক চিকিৎসা ব‍্যবস্থা-পত্র!
যা সম্ভব হয় কি এই সমাজেরই'


অধিকাংশের মানব নামক হত
দরিদ‍্রদেরই জীবনের রোগ-শোক
-বালা মছিবতেরই সেই যে সেবার
সুযোগ' তবে কি তারা নেই বেঁচে?


আছে তারা বেঁচে ঠিকই যার যার
স্থানেরই সুবিধা মতেরই বিচারে।
বিধাতার যুক্তি খন্ডানো বিধানের
ধনি-মধ‍্য বিত্ত-সাধারণ-গরীবের।


এই সমাজেরই ভেদা-ভেদ মানবে
কে ধনী; আর কে গরীব; আর কে
রাখে কার খোঁজ-খবর; সেই তরে
বলি! ওহে মানুষ শোন সকলেই!


জীবনটি যেখানে একান্তই নিজ ও নিজেরই
সেই জায়গাটিতে কেনই বা আফসোস নিবে,
ওহে মানব মনেরই মানুষগুলি? অর্জনে যেথায়
কল্যাণ বহিবে সেখানেই যে দীপ্তমানেরই মন।


করলে প্রকৃত অর্জন দেখবে সেই
নিতে পারবে কাঙ্খিত সেবা ঐ'যে
অপ্রাপ্তিরই সেই সময়েরই আশা-
ভরসার অপূর্ণ‍্যতা প্রাপ্তিরই যে সাধ।


সত্যই মানব কূলের মহানুভবেরই
কথা-মালায় ও মানবিকতাতেরই
তরে কি বিচার একমাত্র সৃষ্টিকর্তা
তিনিই হয় তো এই ভাবেই দেখেন!!


আর বলেন ওহে মানুষ তোমরা
করবে অর্জন; জঙ্গল হতে এসো
উঠে; হও মানুষের মতন মানুষ!
তবেই তো সকল ইচ্ছারা হাত-ছানি


না দিলেও' যা পাবে তাতে বা কমতি
কিসের? একই স্থানে লালিত-পালিত
একই রবি-শষি মোদেরই সাথী। সেই
চেতনাতেই বলি যেমন কর্ম-তেমনই


ফলে কি বা মিঠা; কি বা তিতা; কেন
হবে তাই নিয়ে মানবতার ভাবনাতে'
এতো শত কথা মালারই হিসেব গাঁথা
বিরহের জীবন নামক মানবতার দ্বার।


আমি মানতে চাই না সেই সমস্ত কথা!
আমি বলতে চাই ওহে মানব করবেই
তোমরা অর্জন! যদি চাও উন্নত জীবন
ও সেই জীবনের সাধ গ্রহণে একমত।


আর যদি সেই দীক্ষাতে ধীরচেতা মন
-বলের মন তৈরি করতে নাই বা পর!
তবে হবে না সেই সকল মানুষ গুলির
অসহায় বলে কোনই কথা-মালা, গল্প


-স্বল্পেরই ইতিহাস তৈরি। অসহায়ত্ব
প্রকাশ। জীবন যেখানে যার যার' সেই
খানে কি করে বলবে কর আমায় সহায়?
কি করে বলবে বিধাতা বানায়েছেন গরীব?


তাই তো আমি অসহায়; এমন অবস্থারই
স্বীকার? মানুষই তার কর্ম-তাৎপর্য্যেরই
ভাষাতে এসে মেলে অলস ভাবনাতেই
ধনী-গরীব পার্থক্য এই জগৎ সংসারে।


এই সুন্দর পৃথিবীটাকে অপূর্ব চেতনায়
নান্দনিক অবলোকন তরে সাঁজায়ে এক
অনন্য নীলাতেরই মুগ্ধকর ভাবে দেখেন
সৃষ্টিকর্তা সকল শ্রেণীর মানুষগুলির যে


দরকার রয়েছে এই দুনিয়াতেরই বিচরণে।
সেই জন্যই বলি ওহে; মানব জাতি!!
জাগ্রত হও; জাগো; জ্ঞান কর অর্জন;
হও জ্ঞানী! দেখবে হতে পারবে জৌলুস


তৃপ্তের ও সেবা ধর্মেরই মহা-সেবক!!
সেই ভাবনাতে না হলে হবে যে এক
অতি-সাধারণের সাধারণ একজনা।
রবে শুধুই আফসোসেরই মানব বন্ধনা।


না চিনিবে সৃষ্টিকর্তাকে না চিনিবে নিজ
ও নিজেরই মতন অপর মানুষকে?
সত্যই তো সেবা ধর্ম-চেতনায় আমরা
রয়েই থাকবো অন্ধত্বেরই বিরাট ব্যবধানে'


যা সেবাতেই মানবতা মানব ভাবনাতেরই
অন্ধত্বেরই বর্হিঃপ্রকাশ মাত্র।।
===×××===
===×××===
বাণী: সৃষ্টিকর্তা সবই করেন!! কথাটি সত্যই বটে' তবে একটি কথা সৃষ্টিকর্তা বলে দিয়েছেন। ওহে মানব জাতি তোমরা হও সভ্য! পরিধান কর সভ্যতার চাদর! অর্জন কর তোমার মূল সফলতার জ্ঞান! হও জ্ঞানী! হলে প্রকৃত কর্মঠ! অপচয় করবে না কষ্টে অর্জিত অর্থ অন্যায় ভাবে (ধনী-গরীব)। দেখবে তুমি প্রকৃত অর্জনে যেমনে আমাকে (সৃষ্টিকর্তা) পাবে। তেমনি তোমাকেও তুমি পাবে নিজ মনে চিনে চলতে এক উদ্ভাসিত চেতনার তরে। অন্যথায় সৃষ্টিকর্তার দোষারোপে পাপ যে বয়ে বেড়াতে হবে সারাটি জীবন।।