ও চলেছে নিজ খেয়ালে
ও চলেছে একাকি মনে
ও চলেছে কত চিন্তা মাথায়
ও তো একলা ভাবনা-চেতনায়।
ও যে ভাবে কি করতে হবে?
ও সেই চিন্তায় ঘুমায় না যে
ও শুধুই ভাবে দিনে রাতে ঐ'
ও যে ভাবে স্বাধীনতাকে রক্ষার্থে।
ওর মাথাতে শুধুই জাগ্রত ঐ'মনে
ও যে একটি মেয়ে বয়স আঠারো!
ও পথ চলে জ্ঞান দীপ্ত মানের মননে'
ও ভাবে যেন জীবন মানে পরাধীনতা নয়।
ওকে দেখে অনেকেই ভাবে ও বুঝি হবে আমায়!
ওকে পেলে খুশিতে আমি ধন্য হবে জীবন যে;
ওকে পেলেই ধন্য হবে! ওর জীবন কি হবে?
ঐ মনে ভেবে কি দেখেছো কখনও নিজ জীবনে?
ওর যে একটি মন আছে, আছে সেই মনে জীবন'
ওতো আমারই মত মানুষ! তবে কেন বুঝি না?
শুধুই নিজ চেতনার ভাবনাতেই নিজ বুঝে চলি;
সেই চেতনা যাকে চাই তাকে কি জানতে জানি?
যার চাওয়ার তার সময় হয় না ভাবনার ঐ'মনে
নিয়ম অনিয়মের বালাই চায় না মানতে সেই মনে
শকুনি চোখে রয় তাকায়ে' কি যে ভাবে নিজকে?
সেই অপ্রিয় অনাধিকার চেতনায় চলে রুখে।।
ও যে বলতে চায়; চায় প্রতিবাদ করতে, রয়ে
সেই মন বিদ্রোহী ভাবনাতে চলে ঐ'রকমের;
কি যে করবে পেরে ওঠে না! ওরা তো শকুনি'
তাই বুঝতে বাকী থাকে না, কৌশলে রক্ষায়।
কোন মতে ইজ্জত নিয়ে ফিরে আসে ওতো
আমাদের মতই মানুষ মেয়ে মানুষ! তবে কেন'
মেয়ে আর পুরুষে ভেদা-ভেদ? কেন অবিচার?
উভয়ই মানুষ! তবে কেন মানুষ হয়ে মানুষেতে'
এতো হিনমন্নতা! কেন অপ্রিয় মনের চাওয়াতে
সবারই মনে রঙ ধরে? হে বিধাতা মানব মনের
ঐ'রকমের অপ্রয়োজনীয় ইচ্ছা স্বাদ হতে রক্ষা
কর সকল মানব জাতিকে! তবেই রক্ষায় রবে!
সেই চেতনায় মানব হয়ে "সবারই মনে রঙ ধরে"
যে রঙ এর হয় না তুলনা অন্য কোন কিছুরই
সাথে। হয় যেন নারী-পুরুষ সকলেই সকলের
তরে! প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। নয় সংশ্বয়।
===××===
===×××===
বাণি : চোখে দেখতে হয় পথ চলাতে! শরীরে রঙ দেখায় (নারী-পুরুষ) পরিচয়ে। সেই তরে হবে না ঐ মনে শুকুনি চোখে'তে এক মানুষ (মেয়ে) অপর (পুরুষ) মানুষ হতে। তবেই বিরাজ করবে এই সমাজে সুন্দর পরিবেশের কি যে মানুষ আমরা করে আসি আপন পরের ন্যায় অন্য মনে "সবারই মনে রঙ ধরে" সেই মনে সব সময়ই মনুষ্যত্বের পরিচয় জাগ্রতে পথ চললেই স্বার্থক হবে (নারী-পুরুষ) উভয়েই! এরই নাম শান্তি বিরাজ মানের অপূর্ণের লাভ পূর্ণতায়।