এশার নামাজ কায়েমের নিয়ত করিয়া
পাক পবিত্রতার ন‍্যায় নিয়তসহ অজুরই
শেষে জায়নামাজের নিয়ত পাঠ করিয়া
এশার নামাজ পড়িতে প্রথমেই সুন্নত'

চারি'রাকাত; সুন্নতের পর ফরজ চারি'রাকাত;
ফরজের পর সুন্নত দুই'রাকাত; দুই'রাকাত
সুন্নতের পর নফল দুই'রাকাত; নফলের পর
বেতের তিন'রাকাত; পরনে ছিল ইজি লুঙ্গী!

উক্ত নামাজ আদায় কালিন তিন থেকে চার
চারবার লুঙ্গীর গিট্টু খুঁলিয়া যায় নামাজেরই
সমস‍্যা সৃষ্টিতে। শোনেন সকলেই শোনেন!
মনটি দিয়ে কি ভাবে শয়তান মানুষের লাগে'

পিছনে? নামাজের পূর্বে প্রায় তিন থেকে চার
ঘন্টা একই লুঙ্গী পরিহিত অবস্থাতে একটি
বারও খুলে নাই লুঙ্গীর গিট্টু! যখনই পবিত্র
কাজ এশার নামাজ রত অবস্থায় কি যে লুঙ্গী'

নামক বস্ত্রের ধরণের চরণ ভাল কাজে খুলে
যায় লজ্জারই শরম। ঐ'তরেই দেখতে পাওয়া
যায়! নারীরাও লজ্জা আবরণে পরিধান করে
সুন্দর পোশাক। সেই পোশাকের আরো আবরু!

মেনে ব‍্যবহারে রয়ে থাকে উড়নার ঝোলকের
অপূর্ব চমকের অসাধারণ পর্দার আবরণ বস্ত্র।
সেই উড়নার সচারাচার দেখতে পারা যায় পথে
চলাতে ঘন ঘন পড়তে থাকে' শরীর হতে উড়না।

একি পোশাকের ব‍্যবহার? কোথায় কাকে কে
দেয় মানুষের শান্তির ঠিকানা? বাস্তবতায় একটি
কথা বলে যেতে চাই শোনেন নারী-পুরুষ উভয়ে।
সব সময়ই শয়তান আমাদের লেগেই থাকে পিছনে

সেই তরে শয়তান অনেক বড়ই শত্রু মানুষের
ঐ'মন ধারণের চেতনাতেই বলি ঈমান রক্ষার্থেরই
জিহাদী মনের অবনীলের গভীর ভাবনাতে রয়ে এক
জ্ঞান ভাবনারই পরিশুদ্ধতার মনটিতে চলতে হবে।

ওহে মানুষ আমরা জেনে রাখি সকলেই ঐ'মনটিতে'
শয়তান যে আমাদের রয়েছে শিরায় শিরাতে যার
উল্লেখ রয়েছে পবিত্র কোরআন ও হাদিসেরই বইতে;
সেই তরে মানুষ হতে হলে তপ্তজ্ঞানে রপ্ত হতে হবে।

সকল কাজেই সতর্কতা অবলম্বনে জীবন-যাপনে
রহিবে মন-প্রাণ! তাহলেই মানব জীবন নামক
এই ভবতরে ঈমানের জোর রক্ষার্থে থাকবে বিধাতাতে'
মানুষ মানুষেরই জিহাদী জীবন চরণ তবেই স্বার্থকতা।
===×××===
===×××===
বাণী: শয়তান সব সময়ই মানুষের পিছনে লেগেই থাকে। সেই জন্যে সব সময়ই পানা চেতে হয় আল্লাহর দরবারে। হে আল্লাহ রক্ষা কর আমাকে। ভালো কাজে দাও মন ও প্রাণ। জীবনটা দিলাম তোমায় সঁপে একান্ততাতেই। তবেই সঠিক জীবন-যাপনে শয়তান পালাবে মানব জীবন হতে। অন্যথা নহে।।