তুমি আমার গোলাপের মতো একটি কবিতা,
ঘাস ফুলের পরে জমা কুয়াশার শিশির।
তুমি একটি নদী, আমার অসীম তৃষ্ণার সাগর,
আমি মুখ গুজে থাকি ওই স্রোতস্বিনীর দ্বারে;
আমি মুখ গুজে থাকি তোমার বুকে-
একটি সন্ধ্যায় কিংবা রাতে যখন শুক তারা উকি দেয়,
আকশের গায়।
হটাৎ খসে পড়ে একটি নক্ষত্র শেষ আলো জ্বেলে,
আমিও বুকেও পরে পড়ে থাকি ওষ্ঠে ওষ্ঠো চেপে;
মৃত্যুর মতো স্বাদ পাই যদি তোমারে সজরে বুকে করে!
বুকের একটি সুগন্ধ কমল যেন তিব্বতের মানস সরোবর।
কী এক স্বাধ জেগে ওঠে তোমার চোখের পানে চেয়ে ;
একটি দূর্বার নেশা ঘন হয় তোমার হাসিতে,
হয়ত জানোনা তোমার তৃষ্ণায় কী ভীষণ পুড়ে গেছে হৃদয়!
স্পর্শে খুজে পাই সঞ্জীবনী সুধা,
অমৃত ধারা তার বুকের ভেতর।


ও বাতাস তুমি কিছুটা ঘ্রাণ আনো তার,
বর্ষার কদম তলায় ভিজবো অঝরে;
একটি শাড়ি, জড়ানো শরীর যেন লাল চন্দন,
এক জন্ম চেয়ে থাকি তবুও  বাকি থাকে সে নিকুঞ্জবন।