এমন অযৌক্তিক প্রস্তাব মানতে, নারাজ আলী সাহাবী।
নিজ নাম ও বিসমিল্লাহ বাণী, কর্তন করল প্রিয় রাসূল,
কুরাইশদের পছন্দনীয় বাক্য, করল তাতে পূরণ সকুল।
সন্ধির বদৌলতে বেধর্মীরা, মেশে মুসলিম দলের তরে,
এর ফলে বেধর্মীরা দলেদলে,ইসলাম ধর্ম কবুল করে।
রাজনৈতিক নেতাদের সমীপে,নবী লিখিত দায়াত দেয়,
বিশ্বনবী লিখিত দাওয়াতকে, কবুল করে অনেকে নেয়।
চৌদ্দশত সৈন্য নিয়ে মুহাম্মদ, হুদাইবিয়ায় আসে যখন,
সৈন্য পৌঁছায় দুই বৎসর পরে, দশহাজার ঘরে তখন।
দশহাজার সৈন্য নিয়ে রাসূল,যুদ্ধছাড়ায় মক্কা করে জয়,
বিতাড়িত করেছিল নবীজীকে,সেথায় আজ চিরবিজয়।
মক্কা বিজয়ে ওমর ফারুক, সুফিয়ানকে করে গ্রেফতার,
দূর্ঘদিনের শত্রুতা ক্ষমা করে, দিলেন বাঁচার অধিকার।
বিশ্বনবীর ক্ষমার উদারতায়, করে বিশাল নজির সৃষ্টি,
তাঁর এ ক্ষমার মহান আদর্শ, আজ পৃথিবীতে রাখে দৃষ্টি
মক্কারাকাশে ইসলামের বিজয়,পতাকা রয় উড্ডয়মান,
অন্যায় নির্যাতন শোষণ থেকে,পৃথিবী পেয়েছে অবশান।
ছয়শ একত্রিশ খ্রিষ্টাব্দ ক্ষণে, লক্ষাধিক সাহাবীর ঢলে,
আরাফাতে ময়দানে নবীজী,বিদায় হজ্জ্বের ভাষণ বলে
বিদায় হজ্জ্বে দৃপ্তকণ্ঠে ঘোষণা,করেছিলেন রাসূল তিনি,
অন্যায়ভাবে হস্তক্ষেপ করে, হয়োনা কেও কখনো ঋণি।
স্বামী-স্ত্রীর উভয়েরই উপর, উভয়ের অধিকার আছে,
এতিমের ধন আত্মসাৎ করে,রেখনা কভু নিজের কাছে।
শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগে,পারিশ্রমিক দাও তাকে,
মুসলিম নয়সে পেটভরে খেয়ে,প্রতিবেশীকে ক্ষুর্ধাতরাখে
(চলবে.....)