গোধুলীর রং মেখে অনূঢ়া ললনা হাটে,
খোঁলা গগনের নিচে পুকুরের ভিটে।
মুখটা মিষ্টি হাসিতে ম্লান, নেত্র লজ্জায় কাতর জলে করিছে স্নান।
আমি ভিটের পিঠে বসে গধূলীর রং এ নিজেকে রাং ছিলাম।
দরদি বা করকর্ট ধ্বনি নেই অনূঢ়ার প্মদ্য ঠোটে,
মোর না বলা কথার তুমুল ঝড়ে ভাঙছে হৃদয়ের ভিটে।
তবুও লুকিয়ে রেখেছি ঝটিকারে বুকের গুদামে।
ক্ষণিকে ক্ষণিকে ফুঁসলিয়ে ঝাঁক বেঁধে উঠছে হৃদয় কুরে খাওয়া পোঁকা,
স্বপ্নরা ডানা মেলে উড়ছে।
আর খুঁজছে যুগোলের টিকা।
তবুও যুগলের মাঝে ফোঁটে না আসানে বাণী।
যুগলের বাক শক্তি গ্রাসিছে "লজ্জা" রানী।,
মনে মন গভিরে মিলিতে হয়েছে যেন অন্তরালে,
উপরে লাল টুক টুক শির জেগে উঠে ভ্রু বনের অনলে।
অনূঢ়া নিজ হস্তদ্বয় লুটিয়ে নিচ্ছে দেহে কুনজে,
আমার ফ্যাল-ফ্যাল দৃষ্টির ভেঙ্গেছে ঘুম,
যুগলের মোন পাখি নাচিছে ভালবাসার ধুম ছন্দে।
-----------------------------------