হাতে, পায়ে বরফের কুচি, মাথাতেও সেই রং,
জড়তা মানতে না চাওয়া অনুর্বর বুদ্ধি,
শ্লথগতি (ধীরে ধীরে),
ভাবি এই তো এখনো দিব্যি উপভোগ করছি জীবনযৌবন।


আরেকটু পথ গেলেই,
পেয়ে যাবো, ঠিক পেয়ে যাবো –
সাজানো বাগানমোড়া কেয়ারি বাংলো,
খানকয়েক দাসদাসী, মালি, ড্রাইভার,
একটা সিডান, একটু বিদেশ,
কুচি যদি মাখতেই হয় তবে কাশ্মীর কেন?
আর নারী,
আরাধ্যা নারী, অপাপবিদ্ধা নারী, যৌবনগন্ধী নারী।


শেষ অবধি মমির মত ডুবে যাচ্ছি দেখে চেঁচিয়ে বলি -
হে ঈশ্বর, অন্ততঃ দাও, এবার অন্ততঃ দাও –
একটা নধর কিশোরী,
শুশুকের মত কিশোরী,
মেঘবালিকার মত কিশোরী।


তারপর চলে যাবো, কথা দিচ্ছি।