ব্যথাটা খুব বেড়েছে
কারণটা কিছু বুঝতে পারছি না।
একটা সন্দেহ থেকেই যায়,
ধরণী তলে চকিতে পড়েছিলাম চিতপটাং।
তখনো কিছু হয়নি সামান্য কাটা ছেঁড়া রক্ত;
ডাক্তারবাবুকে বলতে বাধ্য করিয়েছিলে।
রিপোর্টে ডাক্তার বাবুর নির্দেশ কিচ্ছু হয়নি।
সেই বিশ্বাসে আশ্বস্ত হয়ে দিব্যি প্রবাসী হয়েছি।
এখন দৈনন্দিন চলাফেরায় বেশ বেগ
বলগা হরিণ গজমোতির চালে চলে।
ভাবনা, এখনো যে বেশ কিছুটা পথ বাকি
পাশে পাশে থাকলে হয়তো এমনটা হতো না।
পৃথিবী নাকি দুভাগে ভাগ হচ্ছে, হাসি পায়।
ভালোই হবে তুমি ওপারে আর আমি এপারে।