অথচ, কত রজনী কেটে গিয়ে মুখরিত প্রভাত ফিরেছে
আমাদের ভালবাসায় প্রস্ফুটিত ফুলে ফুলে ছেয়ে
অতল থেকে আকাশ পর্যন্ত উৎসারিত হয়ে উঠেছে
বাসনাময় সেতু।


এটা কেমন করে হলো?
যে আগুন সেতু এসে পৌঁছল
একেবারে আমার নিবিদ্ধ অন্ত কুঠিরে।
অবচেতনের আবির্ভাব
যেমন খুশি খেলা--
মৃত্যু গুহার অভিজ্ঞতা থেকে কালো কালিন্দীর স্রোত
উপেক্ষা করে বেড়িয়ে এসেছে অবহেলিত দেহ মন।
আন্দোলিত জীবন, সুখ দেখে নেবার বাসনায় উৎসাদিত
দেখা মিলেছেও এক নতুন স্বপ্নময়তা, নতুন দেশ।
কীভাবে সম্ভব করিলে অন্ত মিলে এই অগ্নিময় বাসনার সেতু?


বদলে নেবার সূত্রটি অতটা জটিল নয়--
অন্তত মুক্ত ছন্দে পারমিত জীবনে পৌঁছতে।
পুনর্বিন্যাসের মত সাজিয়ে নিতে, হারানো স্বপ্নগুলো
বিশ্বাসে বাঁধিয়া বাহু, আস্থা ও স্বপ্নে গড়া অভিপ্রেত ঠিকানায়।


প্রমোদ পিয়াসে এগিয়ে যাও আপন মন স্বাধীন চেতায়
ধরা দেবে, অধরা মাধুরীত জীবন
ছন্দোবন্ধনে ......।। [২৪/৬/১৬, ঢাকা]