সমাজের ধনী নিয়েছো খবর
যারা অন্ন পায় না
যারা চক্ষু লজ্জায় বদ্ধ ঘরে
কারো কাছে যায় না।
মধ্যবিত্ত যারা আমরাও মানুষ
এই প্রিয় দেশে
অপূর্ব সমাজ ব্যবস্থা দেখি
জন্মভূমি স্বদেশে।
স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকি
আমাদের এই বঙ্গে
আমরা যারা মধ্যবিত্ত আছি
সবাই একসঙ্গে।
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে
কষ্টে আমরা প্রাণিত
মিষ্টি কথায় আমরা সবাই
হই অনুপ্রাণিত।
কোন রকম দিন চলে
মধ্যবিত্ত শোষিত
সমাজে আমরা বেঁচে আছি
হেঁটে চলার যাত্রী ঘোষিত।
উৎসবের দিনে সামান্য পেয়ে
থাকে আমাদের সুখ
ক্ষমতার দাপটে যায় শাসিয়ে
নেমে আসে দুখ।
সমুদ্র মাঝের যাত্রী মধ্যবিত্ত
নাই কোনো কূল
আশার বাণী শুনিয়ে যাবে
ওদের নাই ভুল।
অপূর্ব....!
সুন্দর ভাবনা। মুগ্ধ হলাম কাব্য পাঠে।
সম্মানিত কবির জন্য শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রেখে গেলাম।
ভালো থাকুন সর্বপরি এই করোনাময় দুর্যোগের কঠিন সময়ে।
বেশ ভালো বলেছেন প্রিয় কবি।
শুভেচ্ছা জানবেন।।
যাদের মধ্যবিত্তের জীবন
ঘটায় ভাবনার অনুরণন
বিকাশিত হয় মানবিকতা
তাই জানাই অভিনন্দন ।
চমৎকার অনুভবের ছোঁয়ায় অপূর্ব সুন্দর কাব্যিক নিবেদন
শুভেচ্ছা অফুরান প্রিয় কবি
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
শুভ রাত্রি।
মধ্যবিত্ত শ্রেণী দুদিন না খেয়ে থাকলেও হাত পাততে পারে না কারো কাছে। অনেক মধ্যবিত্ত মানুষের ই ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স বলতে কিছুই থাকে না বা থাকলেও যৎসামান্য। লক ডাউন এদের কাছে অভিশাপ। দান ক্ষয়রাত না দিতে পারলেও এই দুর্দিনে সরকারের উচিৎ সহজ শর্তে ২৫-৫০ হাজার টাকার দীর্ঘমেয়াদী ব্যাঙ্ক ঋণের ব্যাবস্থা করে দেওয়া যাতে লক ডাউনের তিন চার মাসের যে সকল দায়বদ্ধতা (ইলেকট্রিক বিল, জলের বিল, বাচ্চাদের স্কুল বাস ফিস, এডমিশন ফিস, বই খাতা, বাড়ি ভাড়া, টিউশন ফিস) এগুলি সহজেই মিটিয়ে ফেলতে পারে। পরবর্তী পাঁচ বছরে না হয় ইন্টারেস্ট সহকারে ঋণ অল্প অল্প করে শোধ দিয়ে দিবে। এতে তো সরকারের লস নাই। কথা হলো, বেড়ালের ঘন্টায় ঘন্টি কে বাঁধবে! দারুন সুন্দর লিখেছেন প্রিয় কবি। হার্দিক শুভকামনা রইল।
খুব সুন্দর লিখেছেন। খুব ভালো লাগলো!!