টুকরো কিছু উড়ে এসে হাতের তালুতে জড়ো হয়।
উপুড় করে রেখে যাই খড়কুটো জীবন।
অথচ কোন এক সময়ে পালতোলা নৌকাছিলো
পালে ছিলো হাওয়া।
সারা শরীরে.. যতীনের ঘোড়া।
সেটাই হলো কাল-
কিছু ঘোড়া হলো অশ্বমেধের বলি,
বাকিরা মর্গে হিমশীতল ঘরে।
আমি টুকরি ভর্ত্তি বাসি জীবন নিয়ে
বসে আছি নৈঃশব্দের হাটে।
কেনাবেচা বিক্রিবাট্টা কিছুই হয়নি।
শুধু দুজন যুবতী একবার পিছনে তাকিয়ে
মুখ ফিরিয়েছে।
আবছায়া মেঘের আড়ালে সূর্য কখন অজান্তে
বসে যাবে অস্তাচলের পাটে।
তারাদের ফিসফিসানি শুরু হয়ে গেছে।