পলাশরাঙা শাড়ির আঁচল উড়িয়ে
আলতো মোচড় দিয়ে বিসমিল্লা ছুঁয়ে
নিরুদ্দেশ হয়েছিলে চুপিসারে
আমাকে বিভ্রমে রেখে!
জানি না, —সে কোন অভিসারে?


ক্লান্ত শালিকটা বসেছে শাড়ি-মেলা তারে
ঝুলন্ত শাড়ির ও-পারে বেশ টের পাই
বাতাবি লেবুর ঘ্রাণে তোমার অন্ধ-বসবাস
আধোভেজা রাঙা শাড়ির প্রান্ত থেকে
তখনও ঝরে পড়ছে জল— টুপ টুপ টুপ..
নারী জলের আধার, সমুদ্রবৎ
অথৈ সাগরে বেমালুম সাঁতার কাটি
আরও গভীরে গিয়ে, দিই ডুব-সাঁতার
অতলের তলে খুঁজি পরমার্থ ঘূর্ণি স্রোত;
জেনে রেখো, —আমি ফিরবো না আর..