প্রথম দৃশ্যে—
মঞ্চ জুড়ে তীব্র আলোর রোশনাই
যেভাবে রোদ এসে ছুঁয়ে যায় সুরভী ঘরবাড়ি
তেমনই নিবিড় স্পর্শ নিয়ে কাছে যাই
বিজ্ঞাপনের মত চোখ ধাঁধানো দৃশ্য
রোমান্টিকতায় বুঁদ হয়ে দেখে মন্ত্রমুগ্ধ দর্শক।


হঠাৎ দুলে ওঠে মাটি,
দৃশ্য বদল—
কথা কাটাকাটি, কলহ, তুমুল বাদানুবাদ
তারপর,.. বিরহযাপন, অভিমান, গৃহশোক!
কিছুক্ষণের জন্য দুটি চরিত্র সংলাপহীন
মুখ লুকোতে গিয়ে শুধু আড়াল খোঁজে..
বুকের ভিতর কী এক যন্ত্রণা কুরে কুরে খায়,
কীভাবে প্রেমের কাছে যাবে,
কীভাবে বিশ্বাসের কাছে যাবে?


সারাদিন এভাবেই কেটে যায়..
ক্রমে রাত্রি নামে, গাঢ়তর অন্ধকার ড্রপসিন ফেলে,
গৃহযাপনের রাত্রিকালীন মঞ্চে বিবেকের অনুপ্রবেশ;
শেষ দৃশ্যে—
ওষ্ঠের স্পর্শানুভূতির মান্যতা লিখে রেখে যায়
সাময়িক অভিমান, রাগ-অনুরাগের সহচরিত্ররা!