বাতাসে সবুজ ঘাস দোল খাওয়ার মতো
যখন তোমার বাবরিগুলো দোল খায়
তখন কেমন জানি অনুভব সঞ্চালিত হয়
আমার শিরা-উপশিরায়!
তখন তোমার শক্ত আলিঙ্গন পেতে চায়
যে আলিঙ্গনে চামড়ার সাথে চামড়া,
কথা বলে নিঃশ্বাস এর সাথে নিঃশ্বাস
থেমে যাবে বুকের মাঝে স্পন্দন
বেড়ে যায় তোমার প্রতি অঘাত বিঃশ্বাস।


কি দেখবে তুমি আমায়
নয়তো আমি দামি
তোমায় দেখে তোমারই মায়াতে
করে যাই শুধু পাগলামি
নয় কারো বর্তমান হয়নি, হয়তো কারো আগামী
তোমারি যোগ্য নয়;
তোমাকে পাওয়ার নেই কোনো সাধ্য আমার
জানি ভাষাশৈলীও বেশ বেমানান
তবুও পরিস্থিতি করে লিখতে বাধ্য।


আমি তো তার,
আমাকে ছাড়া যার ভুবন অন্ধকার!
যে শিল্পীর কল্পতুলিতে হৃদয়ে একেছে আমার ছবি
আমায় লিখে লিখে হয়েছে সে কবি
যে আমাকে প্রভাত ভেবে হয়েছে সে রবি
যে কবিতা বানিয়ে হয়েছে সে কবি।


ওহে কবি!
তোমার বুকের জায়গাটা আমার নামে
করে দাও!
তোমারি আখিদ্বয় আমার
মুখে ফুটিয়ে তুলে আচমকা হাসি
আমি সত্যি তোমাকে মনের অজান্তে বড্ড ভালোবাসি।