পিতার পুষ্পিত বাংলায়
কেবল শকুনের বিষাক্ত আঁচড়।
জল,স্থল,আকাশ, কোথা নেই শকুনের বিচরন?
শুধু রক্ত চোষা দৃস্টি দিয়ে তাঁকিয়ে থাকে আমার বাছুরের পানে,
কবে মরবে কবে পিয়ে জুড়াবে প্রাণ কচি দেহের রক্ত বানে।
সেদিন মাহিনের জন্ম ফিরিস্তি আনতে গিয়ে বুঝলাম,
এখানে আমার যেন কিসে ঋন,
ঘুরে ঘুরে শেষ হল এক মাস একুশ দিন।
বুঝলাম রক্ত কিছু দিতে হবে তায়
শকুনের কাছে আছে যে আমার অনেক দায়।
দিলাম মাঝারি গ্লাস পুরে,
কহিল রাগস্বরে, ‍''এহাতে কি পেট ভরে?''
হায়রে শকুন! আমার প্রাপ্য এক টুকরো কাগজ,
তার জন্যে এত রক্তের বিনিময়?
এ তার দোষ নয়, আমার যে শকুনের কাছে দায়।
কুড়ি লক্ষে কিনেছে আকাশ,
অধিকার আছেতো তার দুর্গন্ধ করিতে বাতাস।
এসেছে শকুন জলে,স্থলে,বনে,জঙ্গলে
অনেক অনেক লিজ ফি দিয়ে,
শোধাতে হবেতো শতগুন বাছুরের রক্ত,মাংস,কলিজা দিয়ে।।