অঘ্রাণের হিমেল হাওয়ায় নবান্নের সুবাস।
মধ্যরাতের নিঃস্তব্ধতা সেই সুবাসকে করে আরো মোহময়,
নিজের কাছেই নিজেকে করি উন্মুক্ত,
নিজেকে ছড়িয়ে দি উদাস হাওয়ার না বলা অনুভবে,
কূপমণ্ডকতার আব্রু ভেঙে আমিও আজ বিশ্ব নাগরিক।


সব সঙ্কীর্ণতাকে রোপণ করি ভাবীকালের অঙ্কুরে,
তারা বিনষ্ট নয়, সুপ্ত বীজের প্রাণে জাগাক অমৃতের বারতা,
নির্মল হৃদয়ে সব শুভ, অশুভকে গ্রহণ করি প্রবহমান নদীর মত।


প্রকৃতির ভেজানো জোছনায় নিজেকে করি অপাপবিদ্ধ,
জানা অজানা নানা ফল, ফুলের প্রাকৃতিক গন্ধে,
ফুসফুসে উজানের নব আশ্বাস।


স্বাতন্ত্র্যতাকে অক্ষুণ্ণ রেখে মিশে গেলাম অনন্ত সংসারের মোহনায়।