আজি শুভ জন্মদিন (বিবিধ কবিতা)
কলমে - কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


(কবি পরিচিতি: নাম- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী, দেশ-ভারত, বর্তমান অবস্থান-নতুন দিল্লি, ভাষা বাংলা মাতৃভাষা। এছাড়াও কবি ইংরাজী, হিন্দি ভাষা সহ অসমীয়া, ওড়িয়া, মারাঠি গুজরাটি, পাঞ্জাবী, ও দক্ষিণ ভারতীয় ভাষার মধ্যে মালয়ায়ালম টাইপ করতে পারেন। জাতিতত্ত্ব - বাঙালি সম্প্রদায় ভুক্ত। শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান - শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাথরচুড় প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাহাদুরপুর উচ্চ বিদ্যালয়, ইকরা বাসন্তী বিজয় উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ত্রিবেনীদেবী ভালোটিয়া মহা বিদ্যালয়, শখ, পছন্দ এবং বিশ্বাস- ধর্ম-হিন্দু ধর্মাবলম্বী। শখ- সংগীত, নৃত্য ও অভিনয় করা। পছন্দ-ছবি আঁকা, কবিতা লেখা ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করা, বিশ্বাস- সনাতন হিন্দুধর্মে গভীর বিশ্বাস। বর্তমানে কবি সপরিবারে যুগ পুরুষোত্তম শ্রী শ্রী অনুকূল ঠাকুরের দীক্ষিত। কবি একজন বাঙালী, কবি বাঙালী হয়ে গর্ব অনুভব করেন। কবি একজন পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। কবি বিশ্বাস করেন বিজ্ঞান চিরন্তন। কবি প্রকৃতিপ্রেমী, এবং মনে করেন একে মানুষের ক্রিয়াকলাপ থেকে রক্ষা করতে হবে। এছাড়াও কবি বাংলার সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা ও অনুকরণ করেন।)


হে পঁচিশে জানুয়ারী এস পুনর্বার,
জন্ম দাও নব এক কবি বাংলার।
পশ্চিম বর্ধমানে পাথরচুড় গ্রাম,
জন্মিলেন কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী নাম।


জানুয়ারির পঁচিশে পূণ্য শুভক্ষণ,
শুভদিনে জন্ম নিল কবিশ্রী লক্ষ্মণ।
নিবাস পাথরচুড়ে গ্রামে মধ্যখানে,
ঠিকানা হিজলগড়া জিলা বর্ধমানে।


আজিকার দিনে মহাপূণ্য শুভক্ষণে,
লভিলা জনম কবি ভাণ্ডারী ভবনে।
অজয় নদীর ধারে ছোট এক গ্রাম,
সেথায় জন্ম কবির পূণ্য জন্মধাম।


কবিপিতা পূজ্যবর প্রভাকর নাম,
কবিমাতা গঙ্গাদেবী জানাই প্রণাম।
পিতা মাতা শ্রীচরণ বন্দি বারবার,
তাঁদের জন্য আসিনু বসুধা মাঝার।


শিক্ষাগুরু দীক্ষাগুরু চরণে প্রণাম,
যাঁদের কৃপায় আমি জ্ঞান লভিলাম।
কবিতা আসরে যত জ্ঞানী গুণীজন,
শ্রদ্ধা আর ভালবাসা করুন গ্রহণ।


বর্ষে বর্ষে জন্মদিন হর্ষে পার হয়,
ভাল থাক সুখে থাক সর্বজন কয়।
ছোট বড় সবাকার কাছে অঙ্গীকার,
জন্মদিনে নাহি চাহি প্রীতি উপহার।


যদ্যপি বাসনা হয় করিতে প্রদান,
প্রীতি আর ভালবাসা কর মোরে দান।
পিতামাতা গুরুজনে বন্দিয়া চরণ,
জন্মদিনে কাব্য কবি লিখিল লক্ষ্মণ।


আমার এ জন্মদিন জানুয়ারী মাসে,
শুভ জন্মদিন লেখা নব-বার্তা আসে।
এস হে পঁচিশে জানুয়ারী বারে বার,
মুছে যাক সব কাল কাটুক আঁধার।


শুভ জন্মদিন ফিরে আসে বার বার,
হৃদয়ে পুলক জাগে খুশিতে আমার।
কেক কাটি মোমবাতি করি নির্বাপন,
জন্মদিনে কাব্য লিখে শ্রীমান লক্ষ্মণ।


কবির জন্মদিবসের কবিতা (প্রথম পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।


আজিকার শুভদিনে জনম আমার,
মোবাইলে বার্তা আসে, মিত্র সবাকার।
হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ, বলে মোরে সবে,
আজিকার দিনে আমি, এসেছিনু ভবে।


আজিকার দিনে মোর, হয়েছে জনম,
প্রীতি ও শুভেচ্ছা মোর, করিও গ্রহণ।
কবিতার আসরের, যত কবিগণ,
প্রীতি আর ভালবাসা, করিও গ্রহণ।


আজিকে জনম মম, হইল যখন,
পিতামাতা নাম মোরে, রাখিল লক্ষ্মণ।
বিধির লিখন কভু না যায় খণ্ডন,
জন্মিলে মরিতে হবে, জানে সর্বজন।


এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বারেবার,
মুছে যাক সব কালো কাটুক আঁধার।
অন্তিমেতে পাই যেন, রাতুল চরণ,
কবিতায় লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।


কবির জন্মদিবসের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।


এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী! পুনর্বার,
শুভবার্তা পৌঁছে দাও কর্ণে সবাকার।
আজিকার দিনে মোর হইল জনম,
অজয় নদীর কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।


শীতের কুয়াশা যত কাটুক এবার,
পুলক জাগুক মনে আজি সবাকার।
বসন্তের আগমনে কবি আজি কয়,
মনে দাও সুখ শান্তি, সাহস দুর্জয়।


পুলকিত ধরা আজি শুভ জন্মদিনে,
আলোময় সারাবিশ্ব আঁধার বিহনে।
তরুশাখে বিহগেরা করিছে কুজন,
সোনালী কিরণ আজি ছড়ায় তপন।


এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বারেবার,
মুছে যাক সব কালো কাটুক আঁধার।
অন্তিমেতে দিও প্রভু, রাতুল চরণ,
কবিতায় লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।


কবির জন্মদিবসের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।


শীতের জড়তা যত কাটুক এবার,
আনো কঠিন উত্তাপ বসুধা মাঝার।
শুভ জন্মদিন আজি সকলেই কয়,
আপন বেগেতে হেরি বহিছে অজয়।


শুভেচ্ছার বিনিময়ে দিন হয় শুরু,
সবাকারে তাই আমি কহি জয়গুরু!
ঘন ঘন আসে বার্তা কেহ ফেসবুকে,
শুভ জন্মদিন কেহ কহে হাসি মুখে।


শুভ জন্মদিন যেন আসে বারেবার,
সৃষ্টি হোক নব-রূপে নব কবিতার।
কবিতার আসরের যত কবিগণ,
শ্রদ্ধা আর নমস্কার করুন গ্রহণ।


এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বারেবার,
মুছে যাক সব কালো কাটুক আঁধার।
এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বসুধায়,
লিখেন লক্ষ্মণ কবি তাঁর কবিতায়।


শুভ জন্মদিনের কবিতা ( চতুর্থ পর্ব)
কলমে - কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


বর্ষ যায়, মাস যায় দিন আসে ফিরে,
কভু না ভুলিতে পারি জন্ম দিনটিরে।
মোবাইলে বার্তা আসে শুভ জন্মদিন,
শুভ জন্মদিন কভু না হয় মলিন।


জানুয়ারির পঁচিশে পূণ্য শুভক্ষণ,
শুভদিনে জন্ম নিল কবিশ্রী লক্ষ্মণ।
নিবাস পাথরচুড়ে গ্রামে মধ্যখানে,
ঠিকানা হিজলগড়া জিলা বর্ধমানে।


কবিপিতা পূজ্যবর প্রভাকর নাম,
কবিমাতা গঙ্গাদেবী জানাই প্রণাম।
পিতা মাতা শ্রীচরণ বন্দি বারবার,
তাঁদের জন্য আসিনু বসুধা মাঝার।


শিক্ষাগুরু দীক্ষাগুরু চরণে প্রণাম,
যাঁদের কৃপায় আমি জ্ঞান লভিলাম।
কবিতা আসরে যত জ্ঞানী গুণীজন,
শ্রদ্ধা আর ভালবাসা করুন গ্রহণ।


শুভ জন্মদিনে সবে নিও ভালবাসা,
শুভদিনে পূর্ণ হোক নব নব আশা।
শুভ জন্মদিন কাব্য হল সমাপন,
কবিতা লিখিল কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।


কবির জন্মদিবসের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।


এস হে পঁচিশে জানুয়ারী বারে বার,
মুছে যাক সব কাল কাটুক আঁধার।
আমার এ জন্মদিন জানুয়ারী মাসে,
শুভ জন্মদিন লেখা নব-বার্তা আসে।


প্রভাতে অরুণ রবি ছড়ায় কিরণ,
তরুশাখে পাখি করে মধুর মিলন।
অজয় তটিনী বহে কুলু কুলু করে,
শালিকের দল আসে অজয়ের চরে।


কবিপিতা পূজ্যবর প্রভাকর নাম,
কবিমাতা গঙ্গাদেবী জানাই প্রণাম।
প্রকৃতির কবি নাম লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী,
অজয় নদীর কবি কাব্যের কাণ্ডারী।


শুভ জন্মদিন ফিরে আসে বারবার,
হৃদয়ে পুলক জাগে খুশিতে আমার।
কেক কাটি মোমবাতি করি নির্বাপন,
জন্মদিনে কাব্য লিখে শ্রীমান লক্ষ্মণ।