দেবীপক্ষের পূণ্যতিথিতে শ্রী শ্রী বাসন্তী দেবীর পূজা হয় সমগ্র বিশ্বের কল্যাণ কামনায়। শ্রী শ্রী বাসন্তী মায়ের পূজা জাতীয় জীবনে সর্বাঙ্গীন, তাই এই পূজায় আমার সশ্রদ্ধ নিবেদন আমার এই ধর্মীয় কবিতা।


নমদেবৈঃ মহাদেবৈঃ বাসন্তীদেবৈঃ নমোনমঃ
নম প্রকৃতায়ৈ ভদ্রায়ৈ নিয়তাঃ প্রণতাস্ম তাম।
রৌদ্রায়ৈ নম নিত্যং গৌর্য ধাত্রৈঃ নমো নমঃ
জ্যোত্স্নায়ৈ চেন্দু রূপিনৈ সুখায়ৈ সততং নমঃ।


নমো দেব্যৈঃ মহা দেব্যৈঃ
শিবায়ৈ সততং নমঃ।
রূপং দেহি, জয়ং দেহি
যশো দেহি, দ্বিষো জহি।


ঔঁ দ্বৈ শান্তিঃ অন্তরীক্ষং শান্তিঃ
শান্তিঃ রোষধয় শান্তি বনস্পতয়
ওঁ শান্তিঃ ! শান্তিঃ ! শান্তিঃ !
শান্তিঃ সামা! শান্তিরেধি
ওঁ আপদং শান্তিঃ
ওঁ যত্র এবাগত পাপং তত্রৈব গচ্ছতু।
ওঁ শান্তিঃ !
ওঁ দ্বৌঃ শান্তিঃ !
ওঁ পৃথিবীঃ শান্তিঃ !
ওঁ শান্তিঃ ! শান্তিঃ ! শান্তিঃ !


মা বাসন্তী দেবীপূজা
                -লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


মা বাসন্তী দেবী পূজা বিশ্ব চরাচরে,
বিশ্ববাসী করে পূজা অতি ভক্তিভরে।
দেবী পক্ষে দেবীপূজা পূণ্য শুভক্ষণে,
পুষ্পাঞ্জলি দেয় সবে মায়ের চরণে।


সাজিয়ে মঙ্গল ঘট ধান্য দূর্বা দিয়ে,
পুরোহিত হাতে তার গঙ্গাজল নিয়ে
করিছেন আচমন ভক্তি যুক্ত মনে,
বাজিছে কাঁসরঘণ্টা মন্দির প্রাঙ্গণে।


শঙ্খ ঘন্টা ধূপ দীপ জ্বলিছে তথায়,
ঢাকীরা বাজায় ঢাক, কাঁসর বাজায়।
পুষ্পাঞ্জলি শেষে হয় প্রসাদ বণ্টন,
খুশিমনে করে সবে প্রসাদ ভক্ষণ।


লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কবি, কহে করযোড়ে,
ভক্তিমতী মা বাসন্তী, ভক্তি দাও মোরে।