মহাশক্তির আরাধনা ......দেবীর বন্দনা -১৪২৭
শ্রী শ্রী মহাঅষ্টমী পূজার কবিতা  (চতুর্থ পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


শ্রী শ্রী মহা অষ্টমীর পূজা শুভক্ষণে,
ঢাকঢোল কাঁসি বাজে মন্দির প্রাঙ্গণে।
উলুধ্বনি, শঙ্খধ্বনি, ধূপ দীপ জ্বলে,
দেবী শক্তি আরাধনা পূজার্চনা চলে।


অষ্টমীর সন্ধিপূজা শাস্ত্রের বিধান,
সন্ধিক্ষণে দিতে হয় ছাগ বলিদান।
পশুরক্তে দেবীপূজা মিথ্যা কভু নয়,
বন্ধ হোক পশু বলি কহিনু নিশ্চয়।


করোনাপ্রকোপে কাঁপে বিশ্বচরাচর,
তবু কেন পশুহত্যা করে মূঢ় নর?
শুনহ জীবের জীব- আমার বচন,
জীবরক্তে দেবীপূজা না হয় কখন।


বলিহীন হোক পূজা শুন সর্বজন,
অষ্টমীর কাব্যে কবি লিখিল লক্ষ্মণ।
.......................


মনে রাখবেন :
- ২৫ জন এর বেশী লোক জমায়েত হতে পারবে না।
-  সর্দি কাশি বা জ্বর থাকলে অনুষ্ঠানে যোগদান নিষেধ।
- ১.৫ মিটার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
- মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক।
- স্যানিটাইজ করতে হবে।
নিয়ম না মানলে কড়া শাস্তির ভয়। এ দিকে দুর্গাপুজোর অঙ্গ, যেমন শাঁখ বাজানো, উলু দেওয়া- সে সব মাস্ক পরে সম্ভব নয়। তাছাড়া মেলামেশাও তো পুজোর খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। সেটাও এই পরিস্থিতিতে সম্ভব নয়। এত সব মেনে কি আর আনন্দ করা সম্ভব!