ভালোবাসার সপ্তাহ প্রায় শেষের দিকে। ১৩ ফেব্রুয়ারি সারাবিশ্বে পালিত হয় কিস ডে। এর পরের দিনই কাঙ্খিত ভ্যালেন্টাইন ডে বা ভালোবাসার দিবস। বিগত কয়েক বছরে দেশে বেড়েছে ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের প্রচার। এই সপ্তাহ জুড়ে চলে নতুনভাবে ভালোবাসা প্রকাশ। এমন করেই চলে আসে কিস ডে।
এদিন অনেকেই প্রিয় মানুষটিকে চুমু খান। চুম্বনের মাধ্যমেই হয়ে যায় ভালোবাসার প্রকাশ। চুম্বনই হয়ে ওঠে ভালোবাসার প্রতীক। এই চুম্বনে শারীরিক চাহিদার থেকে বিশ্বাসের অঙ্গিকারই বেশি জায়গা পায়। নতুন সম্পর্কে যাওয়া মানুষগুলোর কাছে দিনটি হয় একদম আলাদা অনুভূতির।
কবিতার আসর কাব্যমেলা ব্লগের সাথে যুক্ত সকল কবি, সাহিত্যিক, লেখক-লেখিকাগণকে জানাই পবিত্রতম চুম্বন দিবস (হ্যাপি কিস ডে)-এর আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন। বাংলা কবিতার জয় হোক, বাংলার কবিগণের জয় হোক, বাংলা কবিতা আসরের জয় হোক। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। সকলের পাশে দাঁড়ান। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
পবিত্র চুম্বন দিবসের কবিতা (বিবিধ কবিতা)
কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
চুম্বন দিবসে মনের হরষে
যেজন চুম্বন করে,
মনের গহনে প্রাণের স্পন্দনে
জাগে প্রিয়ার অন্তরে।
আজি ধরামাঝে শুনি সুরে বাজে
ভালবাসার যে গান,
শুনি সেই গান জেগে উঠে প্রাণ
প্রাণ করে আনচান।
জাগে সংশয় কবির হৃদয়
প্রিয়া এসে মোর পাশে,
শুনে প্রিয়তমা রূপে অনুপমা
মুচকি মুচকি হাসে।
প্রিয়ার পরশে মনের হরষে
পাশে থাকি সারাক্ষণ,
প্রিয়া মুখ হেরি বার বার করি
শত সহস্র চুম্বন।
ব্যাকুলিত হিয়া কাছে এসো প্রিয়া
চুমু দাও একবার,
কহে অনুক্ষণ শ্রীমান লক্ষ্মণ
লিখে কবিতায় তার।