শীতের স্নিগ্ধতায় শীতের সকাল …শীতে কাঁপে অজয়ের চর
শীতের চাদরে  ঢাকা আমার কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


শীতের সকালে যখন ঘন কুয়াশায় সবকিছু ঢেকে যায় তখন প্রকৃতিকে অপূর্ব সুন্দর মনে হয়। ... কুয়াশার চাদর সরিয়ে সোনালী সূর্য যখন উঁকি দেয় তখন স্নিগ্ধ আলোয় ঝলমল করে কুয়াশায় ভেজা প্রকৃতি। খুব অপরূপ লাগে কুয়াশা ঝরা শীতের সকাল।


শীতের সকালবেলা অতি মনোরম,
শয্যা ত্যজিতে মন না হয় একদম।
বাতায়ন খুলে দেখি হয়েছে সকাল,
সকালের সোনা রবি নিত্য হয় লাল।


রাঙাপথে সারি সারি খেজুরের গাছ,
পাখি সব করে রব নিত্য করে নাচ।
হিম পড়ে কচি ঘাসে শীতল সমীর,
শীতে কাঁপি ঠকঠক কাঁপিছে শরীর।


শীতের সকাল আসে শীতঘুম কাটে,
হিমেল পরশ লাগে অজয়ের ঘাটে।
নদীজল সুশীতল সোনা রোদ ঝরে,
শীতল বাতাস বহে অজয়ের চরে।


অজয়ের নদীঘাটে যাত্রীদের ভিড়,
হিমেল পরশে কাঁপে অজয়ের তীর।
উত্তরে হাওয়া বয় নদী বয়ে যায়,
লিখিল লক্ষ্মণ কবি তাঁর কবিতায়।