রাখাল মহেশ নিয়ে গাঁয়ের মেঠো পথে,
যাচ্ছে চলে দূর বিজনে বংশী আছে হাতে।
পৌঁছে গিয়ে মহেশের গলার রশি দিলো ছাড়ি
মহেশ একাই গেলো খায় তে যেথায় তৃণ সারি সারি
মহেশ এখন খোলা প্রান্তরে সবুজ তৃণ খেয়ে যায়,
রাখাল এবার বসবে গিয়ে বট বৃক্ষের ছায়ায়।
গামছা দিয়ে মুখ টা মুছে বসলো আরাম করে,
থাকবে এমন করে বসে সারাদিন টা ধরে।
মৃদু পবনে দোলে তার মন আহ! সে বড্ড খুশি,
উদাস দুপুরে তুলেছে সূর অধরে লাগিয়ে বাঁশি।
বাঁশির সূর শুনে কৃষকের মনে জমেছে খুশির ধুম,
সে গাঁয়ের এক মাধবীর এ সূর কেড়ে নিয়েছে ঘুম।
নাকে নাক ফুল ঘোমটা পরা মাধবী পড়েছে প্রেমে,
রোজ রাতে কত স্বপ্ন এঁকে চিঠি লিখে তার নামে।