আমি সেই ছেলে!
আজও চলেছি বিজয় পতাকা হাতে প্রাণপণে-
সাদা শান্তি গেরুয়া ত্যাগে সর্ব জগত ব্যাপির মাগে,
আজও চলেছি জয়ধব্জা কড়ে প্রতীক রণে-
সবুজ ধৈর্য্যে ঘূর্ণমান চক্রা স্থান হতে স্থানান্তরে দেশের তরে।


ভবো সংসার থেকে বঞ্চিত ছেলে-
কুৎসা কালো অন্ঝ বদ্ঝ শ্বেতে,
প্রত্যন্ত আলো হতে সঞ্জিত মেঘে-
শতান্ত আশা থেকে বর্জিত ছেলে।


আমি সেই ছেলে!
আজও চলেছি মানচিত্র হাতে বিরামহীনে-
পদা ঘাতের ভাঙা দন্ডে পতাকা কড়ে অভুক্ত হয়ে,
ছুটেছি এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্তে আশ্রয় বিনে-
দেশের এতটুকু শান্তির দানে স্বাধীনতার তরে।


যার শিক্ষা থেকে ভিক্ষার থালা কড়ে-
যারা প্রকৃত শিক্ষার ভানে করুনা করে,
তাঁরা অজুহাতের ছ্বলে দাঙ্গা চড়ে-
মিথ্যার কবলে স্বার্থে মাতে সর্ব লুটে।


আমি সেই ছেলে!
যে দুর্দিনে ক্ষুদার্থের তানে ফুটপথে প্রাণে-
সে দূর বারে সুধার পানে অন্ন হীন কাড়ে,
আহার অনাহারে একমুঠো জোটে কিনা জোটে দানে-
সর্বক্ষণে পদাঘাতে চাবুক ছোটে বিনা কার্য কারণে।


সেই শতাব্দি থেকে যুগে গচ্ছিত অমার্জিত ছেলে-
যার প্রত্যাশি ঘুচে মুখে বচ্ছীত মার্জিত ছ্বলে,
পথ হতে বিপথে যাচিত সর্বমুখী অত্যাচারী রুচি-
শপথ রচে রক্তাক্তে খোদিত সম্মুখীন দেশক্তি শচী।


আমি সেই ছেলে!
অমাবতীর কালরাত্রি ঈশানে ঘণী-
দিবায় প্রতিস্ফূতি জ্যোতিতে স্ফূতি,
দিনতির অন্তেরী মোচনে অতি-
নিশায় জননী রোচনে সর্ব গতি।


দৈনিকের পত্রে রোপণে জ্যোতি-
বীছায় পাত্রে বপনে গামী,
রাতের বাড়ম্বী নিহিতে মাতি-
নিদ্রায় জাগ্রতি সর্বত্রে থাকি।


আমি সেই ছেলে!
জীবিতে মাতৃ আজও খুঁজি-
মৃতেও ধাত্রী বক্ষে ধরি,
সৃষ্টিতে জননী পৃথ্বীর লাগি-
রক্ষীতে ধরিত্রী মাতৃত্বের শক্তি।


আমি আজও খুঁজি মায়ের চরণ ধূলি-
আঁচল দানির স্পর্শি অস্তিত্ব রক্ষী,
আড়ালে কাতর আপন নিদ্রার পর সামর্থোন-
দৃষ্টিগোচরে পাগল স্বয়ং বিনিদ্রার স্বার্থ বহন।


আমি পারিনি মায়ের ঋণী সুধীতে -
কিন্তু ছাড়িনি হালের বাণ ধরিতে,
আজও চলেছি জগতের রক্ষা রক্ষীতে-
দেশের বলিতে প্রাণের ঘাতে  মনুষ্য লয়ে।


আমি সেই ছেলে!
পূর্ণিমা চাঁদনীড় কলঙ্ক বক্ষে ধরি-
সূর্যা জ্যোতির ফলোঙ্ক অমৃতে রসি,
তারা মোহির আলঙ্ক অন্ধে জ্যোতি-
সপ্ত রঙোতির মীলাঙ্ক শ্বেতে মাতি।


অনন্ত অন্তহীনে মৃতেও জীবিত থাকি অগ্নি-
পরন্ত শোষিত মাঝেও উৎবেগী বায়ি পবনি,
চরম অত্যাচারীত ক্ষতেও উৎসাহি জাগি বারি-
ভষ্ম ধ্বংসিত হয়েও বক্ষে ধরি সৃষ্টি ভূমি।


আমি সেই ছেলে!