বিদ্যা পাঠের নীড়ে জানালার ডারে-
           দৃষ্টোতে পদ্যা হিনে ।
অন্তরালে উঁকি মারে হিংস্র দ্বিধা পানে,
           বিদ্বেষী মনে।


তীরে ধায় আফটার নুনে দৃষ্টি ছাওয়াই-
            ক্ষীরের মালায় ।
প্রবেশের হাঁক হিন্যতার থাক বিদ্যায় পাঠ-
বিজ্ঞের ছাঁদ বিধানে খাঁদ,
            কর্মে আবাদ।


চলে যায়- তিনে-পায় গোঁ-ধূলি বেলায়-
            সন্ধ্যা তারায়।
জ্যোৎস্নায় জ্যোতি বায় বাসূতি আমায়- লগ্নো হায়,
            আবেগ চিতায়।


গন্ধ ছড়ায় সুখের কানায় জোনাকি জ্বালায়-
            পুষ্প বনে সন্নি-কোটায়।
আপ্লোকে দ্বিপ জ্বলে- অগ্নি শিখা বরণ স্বারোথি রেখা,
              মর্মে চাওয়াই মৃদু-যায়।


নারাচে হারায় ভোরের কানায়, রবি রশ্মি শিখায়,-
          ছেলে মানবী পুতুল খেলাই।


দৃষ্টোতে আমি স্বয়ং দৃষ্টিতে- আঁখি পাতে নয়নে-
            রবি-রাশি সূর্য-রশ্মি সূর্য গ্রহণি অপরাহ্নে।
চন্দ্রের রুপে রূপ ধরে, কাঁপিতে কাঁপিতে দন্ডায়মানে,
              পতাকা আলোক পাতে- সূর্য জ্যোতি চতুর ঘোড়ে।


রবি বারের সানডে রণক্ষেত্রের নিশান ওড়ে-
রবি-জ্যোতি সূর্য গ্রহণে,
               বিদ্যা পীঠের কুঠির বিদ্যার নীড়ে।


আলোক জ্যোতির ঘূর্ণায়ণ- দিক্ হতে দিপান্তরে- বৃত্তে বায়ন্-
               আলোক নিশান-রণ নিষানে দন্ডায়মান।
রবি আলোর জ্যোতি গমন্জ্যো-তির চড়ন,জয় বিজয়ের বিস্তারন,
              রবি সূর্যের গ্রহণ- বিদ্যা পীঠের নীড়য়ন।


দিবানিশি বিদ্যার কুঠিরে মন্ত্রী মন্ত্রীনী সমীলে,-
জ্ঞানের বাতি জ্যোতি জ্বালিতে নেমে হিংস্র-দ্বারে।


ডাস্টবিনে রণ-ধোকে-
            বুকচিরে পেনগোজে।
মূখ্যের মূর্খ পরীচিকা বিনে,
            বিদ্যা পাঠের মর্ম- ধর্ম হিনে।


জীবনের সর্বঞ দিয়ে- যদি জীবনের পর্ব খন্ডে, সর্ব ভাগ করা যেত-
তবেই মানব জীবন স্বার্থক হত।
বিদ্যা পাঠের কুঠিরে,
        বিদ্যার নীড়ে।