দোষ কারোর নয়-
দোষ নিজেরিই হয়,
দোষী করে অপরকে-
দোষটা ধরো আগে নিজেকে,
দোষ দিয়োনা পূর্বে অন্যকে-
দোষী ভেবে দেখো নিজেকে।


দোষের গুণে মানুষ সবাই-
তুমি মানুষ বিচার করো,
ভুল হলে আমায় ক্ষমা কোরো।
দোষ বিচারী মান-হুঁশ তুমি-
তুমি মানুষ বিচার করো,
কোনো কিছু ভুল হলে আমায় ক্ষমা কোরো।


দোষের ব্বলে মানুষে মানুষ দোষ করে-
আপন পরকে ভোলে মানুষ টাকার জোরে,
পরকে আপন করে মানুষ দোষকে ঢাকে।
পরকে আপন করে মানুষ ভুলকে ভোলে-
আপন পর ভুলেছে মানুষ মায়ার ব্বলে,
মানুষ মান-হুঁশকে ভুলেছে মোহের টানে।


করেছে দোষ মানুষ সত্য মিথ্যাকে ভুলে-
করছে আফশোষ মানুষ ন্যায় অন্যায় ভ্রমে,
যতোই করছে দোষ মানুষ পরছে পিছুতে।
কতোই জ্বলছে মানুষ মিথ্যা মায়ার জালে-
কতো পুড়ছে মানুষ ছলনা ফাঁদের পানে,
ততোই ভুগছে মানুষ সত্যকে ভ্রান্তি কোরে।


আগে কতো করেছো ভুল তুমি জানি নাজানি-
এখন অতীতের মাশুল মেনে নিয়েছো মানি,
এমন ভুল কোরোনা কখনো কেউ নাজানি।
করছে ভুল মনুষ্য সত্য মিথ্যাকে নামানি-
করছে ভ্রম মানুষ ন্যায় অন্যায়কে নাদেখি,
গড়ছে মানুষ মান-হুঁশ ভুলি সর্বকিছু হানি।


দোষক যদি দোষ ধরিতো নিজেকে-
তবে দোষ পরিতোনা অন্যের উপরে,
দোষকের দোষী হয়েছে অপরের ঘারে।
দেশবাসী মরছে ভিন্নের কথার শুনে-
দোষক ঘোরে আপন দোষকে চেপে রেখে,
প্রজাক মরে নিজের পানে ভীম দোষকে নিয়ে।


শাসক চলে প্রজার কড়ের নির্ভরে-
প্রজা মরে শাসকের বার্তা শ্রবণে,
দেশক চলে প্রজাদের ভরসাতে।
প্রজা চলে স্বয়ংকে ভুলে অপরে-
রক্ষক চলে স্বার্থসিদ্ধির আস্হানাতে,
জনক মরে নিঃস্বার্থ মনে দেশকের টানে।


দেশ রাজ্য কাঁদে জগৎ-বাসীর প্রেমে-
জনবসতি হাঁকে রাজ্য দেশ রক্ষার ত্মরে,
ভিখারী ডাকে অন্তরযামী দেশ ভস্মীভূত রক্ষীতে।
আমি আমারি ডাকি পূজারী জগৎবাসীটাকে-
মাতৃভূমি দেশরমাটি বাঁচিতে একে অপরকে,
সবাই মানুষ একে অপরের মান-হুঁশ বাঁচাতে।


দোষটা নয় রাজ্য দেশ জগৎ বিশ্ব কোনো যুগের-
দোষ সকল মানুষের নয় কিছু কিছু হয় মানুষের,
দোষটা নয় পৃথ্বী ভূমন্ডলের কোনো কিছুদের।
দোষ শুধু একমাত্র কিছু কিছু মানুষের উপরে-
বৃথা মিছে দোষ দিয়না কাউকে কিছুর পরে,
দোষটা কিছু কিছু মানুষের নিজের ক্ষেত্রে স্বয়ংনে।


দোষ করে সর্বদায় সর্বদয় মানুষ মানুষে-
দোষ স্বার্থপর মানুষ দেয় নিঃস্বার্থ মানুষদেরকে,
দোষ সর্বময় সর্বসময় বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে।
অকারণেও মানুষ দোষারোপ করে নিরীহ মানুষকে-
কারণটা শুধুমাত্র কেবলমাত্র স্বার্থ পূরণে ক্ষেত্রেই করে,
স্বার্থ হীনা দোষ দোষী মনুষ্য নিকট দূরত্বে থাকে।


দোষের কারণে মনুষ্য রাজত্ব বিরাজ করে-
দোষীর ব্বলে মানুষ অন্যায় অবিচার অত্যাচার করে,
দোষের কার্যে মানুষ মানুষকে প্রাণ যানে নাশে।
দোষীর অজুহাতে মনুষ্যকে নিঃস্ব ভস্মীভূত করে-
দোষের কারণে মানুষ মানুষের শত্রুতা বাড়ে,
দোষ দোষীর হেতু মানুষ যানে প্রাণে জীবন ভষ্ঠ করে।


করছে প্রান ত্রাণে সব জনগণের গর্জন-
গড়ছে সর্ব রাজ্য দেশ শত্রুদের বিসর্জন,
ভারত করবে সব কিছু অধিকার অর্জন।
এটাই ভারত বর্ষের প্রধান মূল লক্ষন-
দোষ ত্যাগে দোষীর নিহতে নব গর্বের চয়ন,
শিশু থেকেই নব জাতক জাতিকাকে করো মান-হুঁশ জ্ঞানে দোষের দোষী বর্জন।


দোষের গুণে মানুষ সবাই মান-হুঁশ হারা তাই-
ভুল হলে ক্ষমা কোরো মানুষ ছাড়া নাই উপায়,
দোষ বিচারী মান-হুঁশ তুমি দোষের বিচার করো-
কোনো কিছু ভুল হলে আমায় ক্ষমা কোরো,
দোষের গুণে মানুষ সবাই ভুল বুঝাবুঝি-
দোষের দোষী আমরা সবাই ভুলের মাশুলী।


মান বিচারী মান-হুঁশ তুমি মানুষ বিচার করো গামী-
মানুষ মানুষে তবু ভুলের পূজারী,
কেমোনে মানুষ চিনি মানুষ বোঝা ভারী-
সতী মানের গতি হানি মানুষে মানুষী,
নির্ভুলের মানের মানী কেবা আছে যানি-
সত্যি মায়ের যানের গতি কিবা আছে দোষের দোষী।