দিনু গোয়ালার গলি।
পথো ধরি বাঁশের তলি।।
এক চালা টিনের কুটিচালি।
বাঁশের খড়ি দারিদ্র ঘড়ি।।
দিন আনা দিন যায়।
রাত গোনে পান্তায়।।
চোখ ম্যালে প্রাণ যায়।
মাঝ দ্বারে বেহালায়।।
ঘটা জলে ঘাঁটি নাই।
অঠায়ে ডুবি আমি তাই।।
শুন্য কানায়।
নিশ্য তাঁরায়।।
পাঁচ বোনে ছয়ে ভাই।
মিলিতে সবই নাই।।
ছিন্ন ছারায় অষ্ট বিষয়।
সিদ্ধি ভাতের আলতো জলে রুচাই মেটায়।।
দড়গা মোড়ে দিদির বাড়ি চেয়ে।
ছিল এক মেয়ে মাম নামে।।
দুই শত নয়ে বেসেছি হালে।
নিশ্ম চড়ের ত্বরে পায়নি তাঁরে।।
পাঠ্য পাটে স্কুলে গ্রাম্য পাশের ধারে।
শিক্ষায় ছিল ভরা সর্ব ছারা হাঁলে।।
ধ্রুব ট্যারা পূর্ণীমার তাঁরা পূর্ন্য খরা গঠন।
মনোড়ালে ক্রান্ত একান্ত আপন,শূন্য বচন দৃশ্য পঠন।।
নাম তার শান্ত কপিল নামান্কো।
ছিল এক মিত্র মলম নামান্তো।।
কাঁটা তারে মনতাঁর চাতুরী কন্ট।
ছিল তাঁর সম্ঘ দিলীপ অন্ত,জিলিপির প্যাঁচান্ত।।
গিয়েছি কত দিপ্য হারে নিদ্রা হারে বৈকল্যে।
সঙ্ঘ হারা একান্ত মোনে সাইকেল চরে।।
বারো মাসে তেরো পার্বণ হিন্দু স্থানে।
পায়নি কোনো পার্বণ দেখা অশ্রু আঁখি ক্ষননে।।
যেন মনে হয় কোনো এক শানায়।
খুঁজি অবেলায় রাত্র ক্ষিরনো নিশানায়।।
গিয়েছি কত বনগ্রামে,গ্যাঁড়াকলে মিলন দ্বাড়ে।
মেলেনি তবুও কলম বাগানের কষ্ট দ্বারে।।
দেখে মনে হয় করুন পাটে সৌখিন চড়ে।
যেন বলে যায় বিরহী ব্যাথায় অন্তরে।।
দেখি তাঁরে রবনা।
ভাবিতে করনা।।
কর্মে ফলন অনিশ্চিত।
শ্রষ্টায় কর্ম নিশ্চিত।।
যেন মনে কয়।
অভাবে লয়।।
ভালোবাসা নয়।
পৃথ্বী সর্ব অছিলায়।।
মনে পরতেই যেন ধরা দায়।
দিবানিশি দিশা নাই,ধায়।।
বিরহ চক্রাই।
ক্ষুদ্র কণায়।।
আজও আছি তাঁর ত্মরে।
দর্গা মোরে শ্যামার চরণে।।
কিবা দোষী মন আমায়।
রুপ নাহি চায়।।
প্রাণ ময় চাই।
অন্তরী আমায়।।
আবার দৃষ্টি বারে দিলো দুইশত পাঁচে।
ঞানে তাঁর উচ্চশিরা বুদ্ধি প্রখরতা ধায়ে।।
কানাচে জঘন্য জরাজীর্ণ মরণ স্মরণে।
কতবারে দেখি তাঁরে পরেনা মোনে।।
দেখিবারে জানে লয় পেশি কুকুরে।
বচন বুলিতে সলিল ঝর্ণাধারা একান্ত ভানু মনে।।
কুক পক্ষী কোকিলে কয় বসন্ত তোমার নহে।
পুষ্প ঝরে পাবন বহে ,তৃষ্ণা প্রখরে ভূবন বনে।।
শ্রুতে ময় ভষ্ম কনায় বিলীন শিখায়।
অগ্নি চিকেন পল্টি ধুলায় তড়িৎ-এ ঘূনায়।।
কিবা তাঁর আনাগোনা পরপুত্র আরাধনা স্মরে।
প্রিন্টি শেষার্ধ পরে চিতান্ন ধনাত্মর চরে।।
ছিল এক চেয়ে।
মাম নামে।।
দর্গা মোরে।
আলো রাশি ভাসে।।
চিরদিনে জীবিতায়।
মরণ শিখায়।।
জীবন্ত চিতায়।
স্বয়নে দৃশ্ব্যনায়।।
আবার দুই শত ছয়ে দেখা।
চৈকাট বুদ্ধি তাঁর নির্মল শীলতা।।
অবুঝ ভদ্রাচার নিশানা করে জঘন্য স্বার্থ কুলাচার।
পেয়েছি মাষ্টার স্বিকৃতি তাঁর।।
কোনো দিন বোঝেনি আমাকে।
অন্তর,বিবেক,হৃদয়ে- প্রাণ জানের নয়নে।।
মনে হয় আমি দ্বার কাঁটা,হলাম চির শিখা।
তবু চেয়েছি তাঁকে প্রাণ বন্দরে আঁকা।।
তাঁকে বলিনি কোনো দিন মমে্।
রেখে মরি শিখা জীবন্ত রেখা দ্বীপে।।
বিরহী শিখা তবু জ্যোতিতে জলন্তীমা।
প্রভা বাঁশি তোমাতে জন্মান্তর রেখা।।
গ্যাছে গ্যাছে গ্যাসে ঘেঁসে- জ্বলে গ্যাছে অন্তকীটৈ।
ঝর ঝরে কবর পেলাম মোনে- মিলন তিথিতে।।
ইস্কুরুটি এনেছে পাতুলে হাঁত-বাইকে ফাল্গুনে।
যেন দিলো জ্বেলে জলন্ত জীবনের তৈলে ধোঁয়া জেরে।।
মোনে হয় গুণে- যোমে থাকে আলো কালো ঝাঁঝালো অফুরন্ত অন্তো।
টিকি দ্বারে চিচি দেয়,নিমিষে কোথায় গেলো।।
চিরমণী মৃদুশিখা কাঁদা তেলে গেলো বৃথা যানে।
ন্যাপতে খুরে ভিক্ষা চিরে ভাবিনি শুলের মুলে বুকে।।
সর্ব গেলো তলি জলন্ত ভাসি।
দর্গা মোড়ী কন্যা রাশি।।
মেলেনি কোনো পার্বণ- অশ্রু ধারা বর্ষণী।
পদ-পড়ি ত্মরি কর-না ভুলেশ্মরী।।
হাঁলেশ্মরী আমি মনে রেখো তুমি।
উচ্চ কি নিম্নি ভূমন্ডলের ভবে সমত্মরি।।
যদি হয় লগ্ন।
আমি ছাড়া সঙ্ঘ।।
যদি হয় ভগ্ন।
আমি ছাড়া শঙ্খ।।
তুমি আমি নামান্তরী।
ভূমিতে সর্ব সমান্তরী।।
যদি হয় নগ্নতান।
আমি ছাড়া যান।।
জানের-যান।
যান।।