বন্ধ করো রাজনীতির চাষ-
বৃথা মিছায় করো পরাধীনে বাস,
কি দেখছো ভাবছো বনমালী-
কতো অন্যায় পাপ করেছো তুমি,
দেশ রাজ্য ভূমি করেছে স্বার্থসিদ্ধি মানুষি।


ছাই চাপা সব আগুন জেগেছে-
বেরোচ্ছে অগ্নির অগ্নি লাভা,
চাষী সাবধান_সামলাও মান-
তোমার কর্মই ধর্ম শ্রেষ্ঠ সম্মান,
চাষীর ছিল চাষ মহল-
মালির এ পাপ মহল,
সেও গিয়েছে এও যাবে,-
সব কিছু ছারখার হবে।


ঘুমিয়ে পড়েছে স্বার্থ টাকা মোহ লোভ লালসা দেহ অঙ্গের আদরে বুদ্ধিজীবীরা -
জেগে আছে নিঃস্বার্থ সংগ্রামী বিদ্রোহীরা দেশদ্রোহীর  বিরুদ্ধে বুদ্ধিমানেরা,
তাই স্বার্থসিদ্ধির শাসক আজ নীরব-
নিঃস্বার্থ মানুষ মা বোনেরা আজ সরব।


তাই মুখোমুখি আজ শাসক মানুষ-
অধিকার কারা লড়াই জীবন যুদ্ধ,
ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙেছে এবার-
থাকবে না কেঁউ আর বাকরুদ্ধ,
যে মায়ের হাতে শাঁখার বদলে মুঠো করে ধরা ঝাঁটা লাঠি-
সে মায়ের গলা থামানো যাবে না যতোই করো নাড়ো কলকাঠি,
মায়েরা ঠিক মাপকাঠি বুঝে নেবে মর্যাদার মান-হুঁশ।


প্রাণের বদলে জীবনের চোখে অগ্নি ঝলসে ওঠে-
বদলা নেবার হিসেব নেবার প্রতিবাদ তাঁর ঠোঁটে,
শান্তি দেয় শান্তির জীবন পরিপাটি-
আর নয় শোষণ অত্যাচার অন্যায়,
শাসক তোমার শোষণ পীড়ন বন্ধ-
মেনে নাও এবার তম শেষ পরাজয়।


হিসাবের খাতা খুলেছে সব মায়েরা-
কি ভাবে হয়েছে দেশ রাজ্য মায়ের সর্বস্ব লুট,-
শাসক তোমার বোঝার চালেতে এবার সবটাই ভুট,
ধিকিধিকি জ্বলা আগুন আজকে গোলা দাবানল-
লুট-তারাদের দাউ দাউ চাল রাজত্ব শেষ হবে,-
তারাতারি হবে তাঁর ফলাফল।


শয়তান খোঁজে সন্ত্রাসভোগী মায়েদের হাত ধরে-
আর দালাল শাসক কাঁপিছে তাই শিরোদের নাম ধরে,
অনেক লুটেছো জীবন অন্ন জমি ভূমি বাড়ি মান সম্মান ইজ্জত-
শয়তান ভন্ড ভোগী লোভী শাসক মানুষ মিছে ভান-হুঁশ,
শুধু রক্তের কারবারি শাসকের দরবারী নাই ফিরত-
ধর্ষণ নির্যাতন অত্যাচার শোষণ পীড়ন কর্মই শাসক মানুষ।


আর কতোদিন বাঁচবে শাসকের ঢালে চালাকী করে-
মরবে পচবে নিজের ঘরে আপনা আপনি স্বয়ং জালে,
ডালে ডালে তুমি যতোই চলো শাসক লুকে-
মানুষ চলে বাতাসে বাতাসে জল আলো আঁধার ভূমি পলকে,
শাসক তুমি যতোই চলো লুকিয়ে পাতায় পাতায়-
টাকা দিয়ে কি আর সব মানুষের ইজ্জত কিনা যায়।


ক্ষমতার মোহ লোভে ধ্বংস শাসকের ক্ষমতা-
অহংকারের পোড়ে ভষ্ম শাসকের স্বাধীন মর্ম গর্বতা,
লোভ মোহের গুড়েতে বালি কলঙ্কের কালি-
দেশের সমস্ত গ্রামে গ্রামে হবে এবার মুক্ত সংগ্রামী,
সমস্ত লক্ষী মায়েরা আজ বেরোচ্ছে পথে রাস্তায়-
অত্যাচারের জবাব না দিয়ে ছাড়বেনা কেউ রক্তয়।


শিড় দাঁড়া বেঁচা বুদ্ধিজীবীরা কতো নীরব থাকবে আর-
সমস্ত রাজ্য সব দেশবাসী করে কান্না আর হাহাকার,
গনতন্ত্রের সাথে পারা দায়-
মানুষের অধিকারের সাথে নয়,
দেহ বুকের ভিতরে জ্বলছে আগুন-
মানুষের মুখ ফুটতেই বদন বচনে ফাগুন,
থাকুকনা অনাহারে কাতরে মানুষের পেট-খালি-
ইজ্জত হারা রাজ্য দেশের বুকে এবার হবে বিদ্রোহী।


মানুষ বুঝেছে মান-হুঁশের মর্যাদা কাকে বলে-
শাসক করে চলেছে অমানুষের কান্ড শুধু কারবারে,
এমন শাস্তি হয় যেনো সর্ব মানুষের ক্ষেত্রে-
রাজ্য দেশ ছাড়ে_রাজ্য দেশ ভূমি থেকে,
শাসক যখন ভক্ষক শাস্তি হয় যেনো এইভাবে-
শাসক যখন মানুষকে ভাবে ভুটার,-
ছাঁটাই পড়বে রক্ত ঝড়বে খেলার মেলা শেষ হবে লুটার।


বন্ধ করো সব শোষণ নীতির চাষ-
সব মানুষই মান-হুঁশের বসবাস,
কি দেখছো শোষণ নীতির চাষী-
সব মানুষই সময় সিমীত অধিকারী,
রক্ষক যখন ভক্ষক ক্ষমতার মোহ লোভে-
তখন শাসক হবে মানুষের অধিকারে শোষণ তবে।