রূপবতী কন্যা তুমি,
রূপের মহা বন্যা তুমি!
দেখতে লাগে ভালো,
তোমার রূপের আলো;
তাই তো চেয়ে থাকি,
তোমার ঐ মুখটি দেখি;
সে কি বল মোর অপরাধ?
তাই তো নয়ন মানে না বারণ-বাঁধ।


মানে যে ঐ চাঁদে হার,
দেখে তব রূপের বাহার;
আমিও হলাম পাগল খুব,
দিতে তোমার রূপেতে ডুব।
তোমার দৃষ্টিকাড়া চেহারায়,
প্রেমিকেরা মরে দিশেহারায়,
মূল্য হারায় পূর্ণিমারও চাঁদ,
তাই তো এ মন মানে না বারণ-বাঁধ।


তুমি যে চিরন্তন সুন্দরী!
তাই যে আমি এ মনভরি,
সাজাই স্বপ্নের দীঘল রজনী,
তুমি যে মহা লিপ্সিত গজনী।
লুকিয়ে তোমায় দেখে দেখে,
এইনা আমার জোড়া চোখে,
নিতে থাকি বিস্ময়ের স্বাদ!
তাই তো স্বপন মানে না বারণ-বাঁধ।


রচিত: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪; বংকুরা, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।